শীতলকুচিতে ঠাণ্ডামাথায় খুন করা হয়েছিল ৪ জনকে? প্রকাশ্যে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট

ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে নিহত হামিদুল মিয়ার গুলি গেলেছে পিঠে। সামিউল মিয়ার শরীরে ভারী বস্তুর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে স্প্লিন্টারের ক্ষত।

April 19, 2021 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

শীতলকুচি কাণ্ডের ময়নাতদন্তের রিপোর্টকে হাতিয়ার করে ফের একবার কেন্দ্রীয় বাহিনীকে কাঠগড়ায় তুলল বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি। গত ১০ এপ্রিল শীতলকুচিতে (Sitalkuchi) কেন্দ্রীয় বাহিনীর গুলিতে যে ৪ জনের মৃত্যু হয়েছিল তাদের মধ্যে অন্তত ১ জনের গুলি লেগেছে পিঠে। বিজেপি (BJP) বিরোধীদের প্রশ্ন, আত্মরক্ষায় গুলি চালালে কী করে সেই গুলি লাগল পিঠে?

ময়নাতদন্তের রিপোর্ট বলছে নিহত হামিদুল মিয়ার গুলি গেলেছে পিঠে। সামিউল মিয়ার শরীরে ভারী বস্তুর আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। সঙ্গে রয়েছে স্প্লিন্টারের ক্ষত। এছাড়া আলম মিয়া ও মইনুদ্দিন মিয়ার গুলি লেগেছে বুকে। যদিও গুলি চালানো হয়েছে মাত্র ১০ মিটার দূর থেকে।

প্রশ্ন উঠছে, কেন্দ্রীয় বাহিনী আত্মরক্ষার্থে গুলি চালালে হামিদুল মিয়ার পিঠে গুলি লাগল কী করে? সামিউলের মাথায় ভারী বস্তু দিয়ে আঘাত করল কে? কেনই বা তার দেহে মিলল স্প্লিন্টারের ক্ষত? মাত্র ১০ মিটার দূর থেকে গুলি চালালেও কেন আলম মিয়া ও মইনুদ্দিন মিয়ার বুকে গুলি লাগল। এই দূরত্বে পা লক্ষ্য করে গুলি চালানোই নিয়ম।

সিআরপিএফের (CRPF) দাবি ছিল, সেদিন কেন্দ্রীয় বাহিনী গুলি চালিয়েছে বলে গ্রামে কেউ গুজব রটায়। এর পরই গেরস্থালির জিনিসপত্র ও লাঠি সোটা নিয়ে হামলা চালায় গ্রামবাসীরা। উন্মত্ত গ্রামবাসীদের রুখতে গুলি চালায় কেন্দ্রীয় বাহিনী।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen