কোভিড ফিরে আসাটা নরেন্দ্র মোদীর অবদান, তপনে তোপ মমতার

দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন, মালদা জেলার রতুয়া ও হবিবপুর এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলে আজ সভা মমতার।

April 22, 2021 | 2 min read
Published by: Drishti Bhongi

চলছে ষষ্ঠ দফার ভোটগ্রহণ। এরই মধ্যে শেষ দুই দফার প্রচারে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার তপন, মালদা জেলার রতুয়া ও হবিবপুর এবং পশ্চিম বর্ধমান জেলার আসানসোলে আজ সভা মমতার।

লাইভ আপডেট

১১:৪৫: বিজেপির সঙ্গে তৃণমূলের খেলা হবে, আর বিজেপি হারবে। ওরা বালুরঘাটের জন্য কোন‌ও কাজ করেনি, তাই ওদের চাইনা। একসাথে যদি থাকতে হয়, তৃণমূলকেই ভোট দিন।

১১:৪৩: ভোট অবশ্যই দেবেন, ভোটার লিস্ট থেকে নাম বাদ গেলে NRC করে দেবে। যাদের কোভিড হয়েছে তারা সন্ধ্যে ৬টার পর ভোট দেবেন। আমরা সঙ্গে আছি, কর্পোরেট হাসপাতালের সঙ্গে ২টো করে সেফ হাউসের ব্যবস্থা হয়েছে, এখন ১০০ হাসাপাতাল আর ২০০ সেফ হাউস আছে। কোভিডের ভ্যাক্সিন লুকিয়ে রেখেছিলে, কাউকে কিনতে দাওনি। এই কোভিডটা নরেন্দ্র মোদীর অবদান, তাই আজকে মানুষ মারা যাচ্ছে।

১১:৪১: এখন আবার কোভিড আসছে, আমি নরেন্দ্র মোদীকে বলেছিলাম, আমাদের অনুমতি দিতে ভ্যাকসিন কিনে নেব, আমাদের অনুমতি ছিল না। আমরা কিন্তু ৯৩ লক্ষ ভ্যাকসিন দিয়ে দিয়েছি। এখনো বিনা পয়সায় ভ্যাকসিন দেওয়া হচ্ছে। ৫ তারিখের পর সবাইকে বিনা পয়সায় দেব। কেন কেন্দ্র ভ্যাকসিন কিনলে ১৫০ টাকা আর রাজ্য কিনলে ৪০০ টাকা, এক দামে ভ্যাকসিন দিতে হবে, কেন্দ্রের কাছে পিএম কেয়ারের টাকা পড়ে আছে, ওই টাকা দিয়ে ভ্যাকসিন দিলে কোভিড বাড়তো না। বিজেপি সব সময় এক দেশ, একটাই দল, একজনই নেতা – ও কথা বলে কিন্তু ভ্যাকসিনের সময় একটাই দাম করতে পারেনা। সমস্ত ভারতীয় নাগরিককে ভ্যাকসিন দিতে হবে, জাতি, বর্ণ, বয়স, জায়গা নির্বিশেষে। রাজ্যে বা কেন্দ্রর জন্য ভ্যাকসিনের এক দাম হতে হবে।

১১:৩৯: ক্ষুদ্র শিল্পে দেড় কোটি ছেলে-মেয়েদের চাকরি হবে, আরও ৫ লক্ষ ছেলে-মেয়ের চাকরি হবে সরকারি-বেসরকারি জায়গায়। আমরা কিন্তু মাসের ১ তারিখে মাইনে দিই। কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দেয় না।

১১:৩৭: মা-বোনেদের হাত খরচের জন্য প্রতি মাসে ৫০০ থেকে হাজার টাকা পাবেন, তপশিলি আর আদিবাসীরা ২০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ পায় ভাইরে পড়াশোনার জন্য, এবার সবার জন্য ১২০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট কার্ড করে দেবো, পড়াশোনার জন্য জমি বাড়ি বন্ধক দিতে হবে না, সরকার জামিন থাকবে।

১১:৩৫: ছাত্র-ছাত্রীদের ১০ হাজার টাকা দিচ্ছি স্মার্টফোন দিয়ে পড়াশোনার জন্য। স্বাস্থ্যসাথীতে ৫ লক্ষ টাকার চিকিৎসা করার জন্য। তিন বছর অন্তর শুধু রিনু করতে হবে। কার্ড হবে বাড়ির মা বোনেদের নামে।

১১:৩৩: আমরা বিনা পয়সায় রেশন চালিয়ে যাব, বাড়িতে বাড়িতে রেশন পৌঁছে দেবো, কৃষকরা একর প্রতি ৬ হাজার টাকা পান, ওটা ১০ হাজার করে দেব, প্রান্তিক চাষীদের ৩ হাজার টাকা থেকে ৫ হাজার করে দেব, কৃষকদের খাজনা দিতে হয় না, কৃষি জমির মিউটেশন দিতে হয় না।

১১:৩১: গত ৬-৭ বছরে রাজ্যে ৯৫ হাজার কিঃমিঃ রাস্তা হয়েছে, আর‌ও ৪৫ হাজার কিঃমিঃ রাস্তা হবে। এর আগে ৭০ বছরে ২৫ হাজার কিঃমিঃ রাস্তা হয়েছিল। আমরা সামাজিক সুরক্ষার যোজনায় দেড় কোটি মানুষকে এনেছি, পান, বিড়িওয়ালা থেকে টোটো চালক সবাই আছে।

১১:২৯: আদিবাসীদের জন্য জমির আইন করা হয়েছে, জমি কেউ নিতে পারবে না, ৬০ বছর বয়সের পর পেনশন পাওয়া যাবে। সাঁওতালি ভাষার স্কুল হয়েছে, ‌‌অকাদেমি হয়েছে রাজবংশী ভাষার।

১১:২৭: এখানে অনেক রাস্তা ও সেতু তৈরি করা হয়েছে, এখানে জলের সমস্যা মেটাতে নলকূপ বসানো হচ্ছে ব্লক জুড়ে। নদীর জল পরিশ্রুত করে খাবার জল বানানোর পরিকল্পনা করা হয়েছে।

১১:২৫: একলাখী-বালুরঘাট রেললাইন আমি তৈরি করেছি। তপনে স্বাস্থ্যকেন্দ্র হয়েছে, বালুরঘাটে সুপারস্পেস্যালিটি হাসপাতাল হয়েছে। তপন দিঘি নতুন করে সংস্কার হচ্ছে, ৩৭ কোটি টাকা খরচ হবে, মাছ চাষ হবে, সংরক্ষণ হবে, পর্যটন কেন্দ্র হবে, এতে অনেক কর্মসংস্থান হবে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen