করোনা সংকটে মানুষের পাশে তৃণমূলের দুই সেনাপতি

করোনা মোকাবিলায় লকডাউনে গৃহবন্দি হয়ে পড়েছেন এরাজ্যের বাসিন্দারা। সাধারণ মানুষ দিশা হারা হয়ে পড়েছেন। বেশিরভাগ মানুষেরই নুন আনতে পান্তা ফুরানোর দশা। এই পরিস্থিতিতে ভরসা শুধু সরকারি রেশন। তাছাড়া কোথাও কোথাও নানা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব অসহায়দের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। সাধারণ মানুষ হিসেব কষছেন কে পাশে আছেন, আর কে পাশে নেই।

April 17, 2020 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

করোনা মোকাবিলায় লকডাউনে গৃহবন্দি হয়ে পড়েছেন এরাজ্যের বাসিন্দারা। সাধারণ মানুষ দিশা হারা হয়ে পড়েছেন। বেশিরভাগ মানুষেরই নুন আনতে পান্তা ফুরানোর দশা। এই পরিস্থিতিতে ভরসা শুধু সরকারি রেশন। তাছাড়া কোথাও কোথাও নানা স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এবং রাজনৈতিক নেতৃত্ব অসহায়দের পাশে দাঁড়াচ্ছেন। সাধারণ মানুষ হিসেব কষছেন কে পাশে আছেন, আর কে পাশে নেই।

একদিকে তৃণমূল যুবর সর্বভারতীয় সভাপতি তথা সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘কল্পতরু’ কিচেন ডায়মন্ডহারবারের বাসিন্দাদের রান্না খাবার তুলে দিচ্ছে। শুধু ওই লোকসভা কেন্দ্রের বাসিন্দাদেরই নয়, সেখানে আটকেপড়াদেরও জুটছে ‘কল্পতরু’-র খাবার। যোগাযোগের জন্য দেওয়া হয়েছে ফোন নম্বর। এই কমিউনিটি কিচেন শুরুর আগে টুইটে তা জানিয়েছিলেন খোদ অভিষেক।

ইতিমধ্যে করোনা প্রতিরোধ তহবিলে ডান-বাম সহ প্রায় সমস্ত রাজনীতিক সাংসদ বা বিধায়কের উন্নয়ন তহবিল থেকে অর্থ প্রদান করেছেন। কেউ বা তাঁদের বেতন থেকে করোনা তহবিলে অর্থ সাহায্য করেছেন। সূত্রের খবর, মূলত দুই মেদিনীপুর ও জঙ্গলমহলে সরাসরি নিজের অনুগামীদের নামিয়েছেন শুভেন্দু। তাঁরাই নিত্য প্রয়োজনী দ্রব্য ও খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দিচ্ছেন সাধারণের কাছে। 

শুভেন্দু ঘনিষ্ঠ এক অনুগামীর বক্তব্য, “মঙ্গলবার ঝাড়গ্রামের নয়াগ্রাম, বেলপাহাড়ী, লালগড়, সাকরায়েল, জামবনী, ঝাড়গ্রামের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দাদের জন্য চাল, ডাল, আলু, বিস্কুট, তেল, মুড়ি, ডেটল, সাবান পাঠিয়েছেন। এছাড়া নন্দীগ্রাম ১ ও ২ নং ব্লকের ১৭টি অঞ্চলের পুরোহিত ও ইমামদের হাতে খাদ্য সামগ্রী তুলে দিয়েছেন। এভাবেই দাদা প্রতিদিন নীরবে কাজ করছেন।” 

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen