চক্রান্ত করেই রোমে যেতে দেওয়া হল না, প্রচারে মোদীর বিরুদ্ধে তোপ দাগলেন মমতা
পুরের ভোটযুদ্ধের ডঙ্কা সজোরে বাজতে শুরু করেছে। ৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুর উপনির্বাচন। আবহাওয়া যতই বাধ সাধুক, প্রচারে খামতি নেই তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের। অনেকটাই ব্যাকফুটে রাজ্য বিজেপি।
আজ ৬৩ নম্বর ওয়ার্ডের কলিন রোড ও শেক্সপিয়ার সরণি থানার কাছে প্রচার করবেন মুখ্যমন্ত্রী।
লাইভ আপডেট
৫:২৮: আমরা জবাব দেবো ভোটবাক্সে। তারপর আমি দেখছি কার কত ক্ষমতা। জনতার নাকি ওদের!
৫:২৭: ওদের কাছে এজেন্সি আছে, কখনো সিবিআই আনবে তো কখনো মানবাধিকার কমিশন।
৫:২৬: ওদের এমন দুঃসাহস কেউ বাড়িতে মারা গেলেও আমার বাড়ির সামনে তার মৃতদেহ এনে হাজির হয়। আমরাতো কাউকে মারি নি।
৫:২৫: বিজেপি ভোট লুঠ করার চেষ্টা করবে। আপনারা মাথা ঠান্ডা করে ভোট দেবেন।
৫:২৪: আমরা বিজেপির বিরুদ্ধে লড়বো। কংগ্রেস পারেনি। ওরা বিজেপির সাথে সমঝোতা করে চলে। আমরাই পারবো। আর তার সূত্রপাত হবে এই ভবানীপুর থেকে।
৫:২৩: ভবানীপুরই একদিন ভারতকে পথ দেখাবে।
৫:২২: ওরা সবাইকে দমিয়ে রাখতে পারে আমাকে পারেনা।
৫:২১: এখন খুব বৃষ্টি হচ্ছে। এটা আমাদের হাতে নেই। বৃষ্টি হলেও দয়াকরে মাক্স পড়ে গিয়ে ভোটটা দিয়ে আসবেন।
৫:২০: আমি যতবার মুখ্যমন্ত্রী হয়েছি ভবানীপুরের মানুষের আশীর্বাদ পেয়েছি।
৫:১৯: বিজেপি এসে স্বাধীনতা চলে গেছে। আমাদের স্বাধীনতাকে বাঁচাতে হবে।
৫:১৮: বাইরে থেকে মন্ত্রী এসে ভোট চাইছে। কেন ভোট দেবে? গ্যাসের দাম বাড়ালেন কেন? নোটবন্দি করলেন কেন? এনআরসি করলেন কেন?
৫:১৫: বিশ্ব শান্তির বৈঠকে যেতে না দিয়ে আপনারা ঠিক করেননি। এর সাথে দেশের সম্মান জড়িত। সব ধর্মের লোক থাকবে সেখানে। হিংসা করে ওরা আমাকে যেতে দিল না।
৫:১৪: কোভ্যাক্সিন নিয়ে যদি কেউ বাইরে যেতে পারে না, কারণ ‘হু’ অনুমোদন করেনি, তাহলে প্রধানমন্ত্রী কি করে আমেরিকা গেলেন?
৫:১৩: বিশ্ব শান্তির জন্য রোমে বৈঠক ছিল। ইতালি সরকার বিশেষ অনুমতি দিয়েছিল। কেন্দ্রীয় সরকার মানা করে দিল। বলল মুখ্যমন্ত্রীদের যাওয়া ঠিক না।
৫:১২: সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, সিএসআর থেকে টাকা কি করে তুলল? তদন্ত হলে বিজেপি ফেঁসে যাবে।
৫:১২: এখন বলছে পিএম কেয়ার সরকারের না। তাহলে কি বিজেপি পার্টির। যদি সরকারের নাই হয় তাহলে সরকারের স্ট্যাম্প লাগিয়ে কি করে চাঁদা তুলল?
৫:১১: বাংলায় ভোটে ওরা ডেইলি প্যাসেঞ্জারি করত। সাথে এজেন্সি, বন্দুকধারী নিয়ে এসেছিল।
৫:১০: উত্তরপ্রদেশ, অসম, ত্রিপুরায় গুন্ডামি চলছে। আমাদের নেতারা গেলে ধরে মেরে গাড়ি ভেঙে দেয়।
৫:০৯: উত্তরপ্রদেশে করোনায় মৃত্যু লুকোতে মৃতদেহ গঙ্গায় ভাসিয়ে দেয়। সেই মৃতদেহ মালদা থেকে তুলে আমরা সৎকার করেছি।
৫:০৮: এনআরসি নিয়ে যখন দাঙ্গা হলো তখন মানবাধিকার কমিশন কি করছিল!
৫:০৭: অসমে, উত্তরপ্রদেশে আমাদের সাংসদদের ঢুকতে পর্যন্ত দেয়নি।
৫:০৬: এনআরসির নামে কত লোক মেরেছে। আমি এনআরসি, CAA করতে দিইনি, দেবওনা।
৫:০৫: আপনারা দেখেছেন পরশু অসমে কিভাবে মানুষের সাথে অমানুষিক ব্যবহার করেছে। মেরেছে, গুলি করেছে, তার ওপর চরে নাচছে। এখন কোথায় মানবাধিকার কমিশন? বাংলায় কিছু হয়না তাও আসে। লজ্জা করে না!
৫:০৪: আমাদের সবাইকে নিজেদের পরিবারের জন্য মাক্স পড়তে হবে, ভ্যাকসিন নিতে হবে।
৫:০৩: কৃষকদের ১০ হাজার টাকা করে দেওয়ার কথা বলেছিলাম সেটাও করে দিয়েছি।
৫:০২: আমরা ভোটের সময় লক্ষ্মীর ভান্ডারের কথা বলেছিলাম। নাম লেখানো শুরু হয়ে গেছে সেই প্রকল্পে।
৫:০১: স্কুল, মাদ্রাসা সব জায়গার ছাত্র-ছাত্রীদের পড়ার জন্য আমরা স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডের ব্যবস্থা করেছি।
৫:০০: আমরা বিনা পয়সায় রেশন দিই। স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দিই, বিনা পয়সায় চিকিৎসা দিই। আর কোনও রাজ্যে এমন সুবিধা পাওয়া যায় না।
৪:৪৯: দ্বাদশ শ্রেণীতে ট্যাব কেনার জন্য ১০ হাজার টাকা দেওয়া হয়। অনেকেই আছেন গরিব হলেও পড়তে চান।
৪:৫৮: কন্যাশ্রী পায় স্কুলের মেয়েরা। সাইকেল পায় ছেলেমেয়েরা। জুতো, ব্যাগ, জামা, মিড-ডে-মিল সব দেয় আমাদের সরকার। ধর্ম নির্বিশেষে সবাই পায় সুবিধা।
৪:৫৭: স্কলারশিপে বাংলা এক নম্বরে। সংখ্যালঘু স্কলারশিপেও বাংলা এক নম্বরে। মুসলিমরা শুধু মাদ্রাসা নয় স্কুলেও যান।
৪:৫৫: দাঙ্গা করা আমাদের কাজ না। আমরা আপনাদের এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। দেশকে, রাজ্যকে এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই।
৪:৫৩: ৩০ বছর সিপিএমের অত্যাচার সহ্য করেছি। শুধু অসম্মান, অপমান করেছে। আর লাঠি নিয়ে ঘুরেছে। বাংলার জন্য কিছু করেনি।
৪:৫২: আমাদের উৎসব শুরু হচ্ছে। আমরা এই রাজ্যে সব ধর্মের উৎসব পালন করি। বিজেপিদের মতো না আমরা।
৪:৫১: আপনারা কোভিড বিধি মেনে ঈদ, দুর্গাপুজো করেছেন। মানা করে কিছু হবে না। মানুষ ঠিক করবেন কোনটা তাদের জন্য ভালো।
৪:৪৯: আমি পায়ে চলতে পছন্দ করি। কিন্তু নির্বাচন কমিশন অনুমতি দেয়নি। আমি জনসভা করতে পারছিনা।