দুর্ঘটনার কবলে পরিযায়ী শ্রমিকদের বাস, জখম বাংলার ২০ জন শ্রমিক
ফের দুর্ঘটনার কবলে পরিযায়ী শ্রমিকদের বাস। আহত কমপক্ষে ২০ জন শ্রমিক। দুর্ঘটনাটি ঘটেছে জলপাইগুড়ির ধুপগুড়ি কলেজ সংলগ্ন খোলাইগ্রাম চৌপথি এলাকায়। রবিবার ভোররাতে বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উলটে যায়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ধুপগুড়ি থানার পুলিশ ও দমকল বাহিনী এসে পৌঁছয়। আহত শ্রমিকদের উদ্ধার করে। ধুপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় আহতদের।
একটু বেশি উপার্জনের আশায় কোচবিহারের তুফানগঞ্জের বেশ কয়েকজন বিহারের ইটভাটায় কাজ করতেন। আয় একটু বেশি হওয়ায় দিব্যি চলছিল সংসার। কিন্তু আচমকাই লকডাউনে বদলে যায় সবকিছু। কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই জুটছিল না খাবার। ছিল না হাতে টাকাও। তাই বাধ্য হয়ে বিহার থেকে কোচবিহারের তুফানগঞ্জে ফিরে আসছিলেন তাঁরা। প্রশাসনিক উদ্যোগে বাসে করে ফিরছিলেন ওই পরিযায়ী শ্রমিকেরা। বাসে ৩৫ জনের মতো যাত্রী ছিলেন। রবিবার তখন ভোররাত। বাসটি জলপাইগুড়ির ধুপগুড়ি কলেজ সংলগ্ন খোলাইগ্রাম চৌপথি এলাকায় আচমকাই নিয়ন্ত্রণ হারায়। নয়ানজুলিতে পড়ে যায় বাসটি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ধুপগুড়ি থানার পুলিশ ও দমকল বাহিনী এসে পৌঁছয়। শুরু হয় উদ্ধারকাজ। দুর্ঘটনাগ্রস্ত ওই বাসের ভিতরে থাকা সব যাত্রীরা কমবেশি আঘাত পান। তাঁদের মধ্যে ১৩ জনের চোট ছিল একটু বেশি। তাঁদের ধুপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে প্রত্যেককে। ধুপগুড়ি বাস টার্মিনাসে নিয়ে যাওয়া হয় ওই পরিযায়ী শ্রমিকদের।
একটু বেশি উপার্জনের আশায় কোচবিহারের তুফানগঞ্জের বেশ কয়েকজন বিহারের ইটভাটায় কাজ করতেন। আয় একটু বেশি হওয়ায় দিব্যি চলছিল সংসার। কিন্তু আচমকাই লকডাউনে বদলে যায় সবকিছু। কাজ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্বাভাবিকভাবেই জুটছিল না খাবার। ছিল না হাতে টাকাও। তাই বাধ্য হয়ে বিহার থেকে কোচবিহারের তুফানগঞ্জে ফিরে আসছিলেন তাঁরা। প্রশাসনিক উদ্যোগে বাসে করে ফিরছিলেন ওই পরিযায়ী শ্রমিকেরা। বাসে ৩৫ জনের মতো যাত্রী ছিলেন। রবিবার তখন ভোররাত। বাসটি জলপাইগুড়ির ধুপগুড়ি কলেজ সংলগ্ন খোলাইগ্রাম চৌপথি এলাকায় আচমকাই নিয়ন্ত্রণ হারায়। নয়ানজুলিতে পড়ে যায় বাসটি। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ধুপগুড়ি থানার পুলিশ ও দমকল বাহিনী এসে পৌঁছয়। শুরু হয় উদ্ধারকাজ। দুর্ঘটনাগ্রস্ত ওই বাসের ভিতরে থাকা সব যাত্রীরা কমবেশি আঘাত পান। তাঁদের মধ্যে ১৩ জনের চোট ছিল একটু বেশি। তাঁদের ধুপগুড়ি গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে প্রত্যেককে। ধুপগুড়ি বাস টার্মিনাসে নিয়ে যাওয়া হয় ওই পরিযায়ী শ্রমিকদের।
পরিযায়ী শ্রমিকদের মৃত্যু এবং আহত হওয়ার ঘটনা যেন লেগেই রয়েছে। কখনও হেঁটে আসতে গিয়ে ক্লান্ত হয়ে প্রাণহানি হচ্ছে তাঁদের। আবার কখনও পথ দুর্ঘটনাতে মৃত্যু হচ্ছে পরিযায়ী শ্রমিকদের। উল্লেখ্য, শনিবার ভোররাতে পুরুলিয়ার চার শ্রমিক উত্তরপ্রদেশে পথ দুর্ঘটনায় মারা যান। শোকাহত পরিবারের পাশে দাঁড়িয়েছে রাজ্য সরকার। ২ লক্ষ টাকা করে দেওয়া হয় আর্থিক সাহায্যও।