সাংবাদিকদের মুখোমুখি অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়
এর আগে ফেসবুকে তিনি বার্তা দেন, ”গতকাল তৃণমূল ভবনে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশনে দলের পক্ষ থেকে আমাকে এক নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

শনিবার তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পেয়েছেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। রবিবার দলের তিন সিনিয়র নেতা পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সি ও সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে আশীর্বাদ নেন তিনি।
আর দায়িত্ব নিয়েই আজ তৃণমূল ভবনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এর আগে ফেসবুকে তিনি বার্তা দেন, ”গতকাল তৃণমূল ভবনে সর্বভারতীয় তৃণমূল কংগ্রেসের বিশেষ অধিবেশনে দলের পক্ষ থেকে আমাকে এক নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। সেই দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে আমি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ।”
লাইভ আপডেট
৪ঃ৪০ঃ প্রধানমন্ত্রী এক বছর আগে আত্ম নির্ভর ভারতের কথা বলেছেন। কিন্তু সেইমতো কাজ করছেন না। রাজ্যগুলোকে ভ্যাক্সিন দিচ্ছে না। পাতি বিষয়ে রাজনীতি করছেন।
৪ঃ৩৮ঃ রাজ্যপালের রাজ্যপালসুলভ কথা বলা ভালো। কারও অঙ্গুলি হেলনে কাজ করা উচিৎ। ওনার কাছে কেউ বিজেপি কর্মী, তৃণমূল কর্মী হওয়া ঠিক না। উনি সবার রাজ্যপাল।
৪ঃ৩৪ঃ কোন প্রাকৃতিক দুর্যোগে প্রধানমন্ত্রীর রাজ্যের সাথে মিলে কাজ করা উচিৎ। দু- তিন সপ্তাহের মধ্যে আমরা আবার মিটিং করব। তখন পরিকল্পনার কথা জানাব।
৪ঃ২৯ঃ সাংবাদিকদের অনুরোধ করব দায়িত্ব নিয়ে ভুয়ো খবর রুখতে সাহায্য করুন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে কোন ভোট পরবর্তী অশান্তি হয়নি।
৪ঃ২৭ঃ বিজেপিকে হারাতে চাই না। আমরা দেশকে বাঁচাতে চাই। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই সেটা পারেন। তিনি পারেন গণতন্ত্রকে বাঁচাতে পারেন।
৪ঃ২৫ঃ বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে গঙ্গায় লাশ ভাসছে সেখানে আইসিএমটি পাঠাচ্ছ না। বাংলায় পাঠাচ্ছে। বিহার থেকে শব দেহ ভেসে আসছে, এর দায় কার! বিজেপি নিজেদের হার বরদাস্ত করতে পারছে না। আমাদের কাজ করতে দিচ্ছে না। মন্ত্রীদের পিছনে এজেন্সি লাগিয়ে দিচ্ছে।
৪ঃ২৪ঃ আমি দলের সম্পাদক হিসেবে দলের বিস্তার ঘটুক এটাই চাইব। আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শকে পৌঁছে দিতে চাই।
৪ঃ২৩ঃ বিজেপির অনেক নেতা তৃণমূলে আসতে চান। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে সেই সিদ্ধান্ত নেওয়ার দায়িত্ব দিয়েছে দল। তিনি নেবেন সিদ্ধান্ত।
৪.১৮ঃ বিজেপির সরকার আছে, ওরা কেন এই বিল পাস করছে না, যে এক পরিবার থেকে একজন রাজনীতি করবে। ওরা এতো ভয় কেন পাচ্ছে? ওরা বিল পাস করলে সবার আগে আমি রাজনীতি ছাড়ব। ওরা ওদের নেতাদের ছেলে বা পরিবারের লোকজনকে আগে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দিক। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ছেলে বিসিসিআই- এর সম্পাদক। আমি কথা দিচ্ছি আমি রাজ্যের কোনও মন্ত্রীত্ব দাবি করতে আসব না আগামী ২০ বছর। জয় শাহ কি পারবে? পরিবারতন্ত্র, নোংরামির থেকে ভালো।
৪ঃ১৭ঃ বিজেপি তৃণমূলের পরিবারতন্ত্র নিয়ে কথা বলছে। অপরদিকে বলছে বাংলার বাইরে দলটিই নেই। সেখানে আমি সর্বভারতীয় সম্পাদক হলে তাদের সমস্যা কেন হচ্ছে?
৪ঃ১৩ঃ আমি মাত্র দু’দিন আগে দায়িত্ব পেয়েছি। দু- তিন সপ্তাহের মধ্যে আমরা পরিকল্পনা করে নেব যে দল কী চায়। আমরা কোন কোন রাজ্যে দলকে শক্তিশালী করতে চাই। দল জাতীয় স্তরে কী করবে আর আগে কী করেছে তা সম্পুর্ন আলাদা। আমরা যে যে রাজ্যে যাব, শুধু ভোটে লড়তে যাব না। আমরা যেখানে যাব সেই রাজ্য জিততে যাব। শুধু বিরোধী পার্টি হয়ে থাকতে যাব না।
৪ঃ০৯ঃ ফল ঘোষণা হওয়ার পরদিন থেকে ১ লক্ষ ইমেল এসে তৃণমূল কংগ্রেসের মেল বক্সে পড়েছে। আমরা সব পড়ে উঠতে পারি নি। এমন কোন রাজ্য নেই যেখান থেকে মানুষ ধন্যবাদ জানায়নি। বড়- ছোট, উত্তর- দক্ষিণের সব রাজ্য থেকে এসেছে। আমরা কৃতজ্ঞ। সমস্ত ভারতবর্ষকে বাংলা পথ দেখিয়েছে। বহিরাগতদের কাছে বাংলা মাথা নত করেনি। বাংলার মাটি দুর্জয় ঘাটি।
৪ঃ০৭ঃ কতো সাংবাদিক ভোট কভার করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের বাড়িতে বয়স্ক বাবা মা আছেন। এর দায় কে নেবে? নির্বাচন কমিশনকেই নিতে হবে। এর দায় ভারতীয় জনতা পার্টির, কেন্দ্রীয় সরকারের। এতো অস্বীকার করার কিছু নেই!
৪ঃ০৪ঃ এই লড়াই নিশ্চিত ভাবে তৃণমূল বনাম বিজেপি বা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বনাম মোদি তো ছিলই। কিন্তু দেশের প্রতিষ্ঠানগুলিকে যেভাবে শেষ করা হচ্ছে, এজেন্সিকে রাজনীতিতে লাগানো হচ্ছে তার বিরুদ্ধে। বাংলার মানুষ যোগ্য জবাব দিয়েছে। অসমে তিন দফায় ভোট হয়েছে, তামিলনাড়ুতে এক দফায় ভোট হয়েছে , এখানে রাজনীতি করতে শুধু আট দফায় ভোট করেছে।
৪ঃ০২ঃ বিরোধী দলনেতাকে বলব গঠনমূলক আলোচনায় অংশগ্রহণ করতে। ওরা বলছে ৪০ লক্ষ বাঙালি নাকি রাজ্যের বাইরে থাকে। বিজেপি শাসিত রাজ্যে থাকে, দেখে নেব, ইত্যাদি। এই কুৎসা করে দিল্লির তল্পিবাহকতা করছে। আর কত নিচে নামবে চাটুকারিতা করার জন্য?
৪ঃ০০ঃ তৃণমূল কংগ্রেসের নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, তারপরেই দলের কর্মীরা। এখানে সেকেন্ড ম্যান, থার্ড ম্যান বলে কিছু হয় না। আমি নিজেই কর্মী হয়ে কাজ করছি।
৩ঃ৫৯ঃ গত পরশু মিটিং- এর পর আপনারা আপনাদের প্রশ্ন ছিল। আমি বলেছিলাম আমাকে একদিন সময় দিন। গুরুজনদের আশীর্বাদ প্রয়োজন আমার।
৩ঃ৫৮ঃ সায়নী ঘোষকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্য তৃণমূল যুব কংগ্রেসের পদে নিয়োজিত করেছেন। ও নিজে জানিয়েছে ও পার্টির হোল টাইমার হিসেবে কাজ করবে।
৩ঃ৫৬ঃ গত পরশু দল আমাকে দলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক হিসেবে মনোনীত করেছে। আমি কৃতজ্ঞ। গতকাল আমি পার্থ চট্টোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সি, সুব্রত মুখোপাধ্যায়ের সাথে দেখা করেছি। দলের বর্ষীয়ান নেতাদের থেকে আমি পরামর্শ নেব।
৩ঃ৫৫ঃ দীর্ঘ সাড়ে সাত বছর আমি যুব সংগঠনের সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব সামিলিয়েছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শকে আমি রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা করেছি।
৩ঃ৫৩ঃ গত দুদিন আগে তৃণমূল ভবনে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে যে ওয়ার্কিং কমিটির বৈঠক হয়েছে, সেখানে নেতারা সাংবাদিক সম্মেলন করে সব জানিয়েছেন।