মহাপ্রভুর পাদুকা ঘিরে বার্নপুরে ভক্তদের মধ্যে প্রবল উৎসাহ
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর পাদুকা ঘিরে বার্নপুরে ভক্তদের মধ্যে দেখা গেল প্রবল উৎসাহ। শনিবার বার্নপুর টাউন পুজো কমিটির উদ্যোগেই এই পাদুকা আনার আয়োজন করা হয়। সাজিয়ে তোলা হয় বার্নপুরের বারি ময়দান। গড়ে তোলা হয়েছে বিশেষ মঞ্চ। ভক্তদের বসার জন্য টাঙানো হয়েছে শামিয়ানা। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় আনা হচ্ছে চৈতন্যদেবের পাদুকা। উদ্যোক্তাদের দাবি, পশ্চিম বর্ধমানে প্রথমবার এই পাদুকা এসেছে। যার সাক্ষী থাকতে মানুষের মধ্যে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস রয়েছে।বার্নপুর টাউন পুজো কমিটির পৃষ্ঠপোষক সুদেষ্ণা ঘটক এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমাদের জেলায় প্রথমবার চৈতন্য মহাপ্রভুর পাদুকা এসেছে। যা দেখতে ভক্তদের প্রবল আগ্রহ রয়েছে।’

নিউজ ডেস্ক,দৃষ্টিভঙ্গি: শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভুর পাদুকা ঘিরে বার্নপুরে ভক্তদের মধ্যে দেখা গেল প্রবল উৎসাহ। শনিবার বার্নপুর টাউন পুজো কমিটির উদ্যোগেই এই পাদুকা আনার আয়োজন করা হয়। সাজিয়ে তোলা হয় বার্নপুরের বারি ময়দান। গড়ে তোলা হয়েছে বিশেষ মঞ্চ। ভক্তদের বসার জন্য টাঙানো হয়েছে শামিয়ানা। নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় আনা হচ্ছে চৈতন্যদেবের পাদুকা। উদ্যোক্তাদের দাবি, পশ্চিম বর্ধমানে প্রথমবার এই পাদুকা এসেছে। যার সাক্ষী থাকতে মানুষের মধ্যে বাঁধভাঙা উচ্ছ্বাস রয়েছে।বার্নপুর টাউন পুজো কমিটির পৃষ্ঠপোষক সুদেষ্ণা ঘটক এই প্রসঙ্গে বলেন, ‘আমাদের জেলায় প্রথমবার চৈতন্য মহাপ্রভুর পাদুকা এসেছে। যা দেখতে ভক্তদের প্রবল আগ্রহ রয়েছে।’
পুলিশি পাহারায় চৈতন্যদেবের জোড়া পাদুকা বার্নপুর স্টেশনের সামনে আনা হয়। সেখান থেকে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রার মাধ্যমে ওই পাদুকা মন্দিরে নিয়ে যাওয়া হয়। নবদ্বীপ থেকে এসেছে কীর্তনের দল। তাঁরা হরিনাম করতে করতে পাদুকা মন্দিরে নিয়ে আসেন। তারপর মন্দিরে শুরু হয় বিশেষ পুজো।