করোনা-জয়ীদের নিখরচায় বাড়ি পৌঁছে দিচ্ছে রাজ্য

কলকাতার কোভিড হাসপাতালগুলি থেকে দূরত্ব যাই হোক, অ্যাম্বুলেন্স বা সরকারের ভাড়ায় নেওয়া গাড়ি ছুটেই চলেছে রোগী নিয়ে। কারণ, শুধু চিকিৎসা খরচই নয়, করোনা জয় করে ফেরা রোগীকে বিনামূল্যে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ারও ব্যবস্থা করেছে রাজ্য।
১৫ মে’র বুলেটিনের হিসেব বলছে, রাজ্যে ৮২৯ জন কোভিড রোগী সুস্থ হয়েছেন। সূত্রের খবর, এর ৯০ শতাংশকেই গাড়িতে বাড়ি পৌঁছে দিয়েছে সরকার। নিজেদের গাড়ি থাকায় বা সরকারি নীতি না জানায় বাকি ১০ শতাংশ নিজের মতো করে ফিরেছেন। এই ৮২৯ জনের মধ্যে প্রায় ৪০০ রোগীই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন টালিগঞ্জের এম আর বাঙ্গুর ও বেলেঘাটার আইডি হাসপাতাল থেকে।

May 17, 2020 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

কলকাতার কোভিড হাসপাতালগুলি থেকে দূরত্ব যাই হোক, অ্যাম্বুলেন্স বা সরকারের ভাড়ায় নেওয়া গাড়ি ছুটেই চলেছে রোগী নিয়ে। কারণ, শুধু চিকিৎসা খরচই নয়, করোনা জয় করে ফেরা রোগীকে বিনামূল্যে বাড়ি পৌঁছে দেওয়ারও ব্যবস্থা করেছে রাজ্য।
১৫ মে’র বুলেটিনের হিসেব বলছে, রাজ্যে ৮২৯ জন কোভিড রোগী সুস্থ হয়েছেন। সূত্রের খবর, এর ৯০ শতাংশকেই গাড়িতে বাড়ি পৌঁছে দিয়েছে সরকার। নিজেদের গাড়ি থাকায় বা সরকারি নীতি না জানায় বাকি ১০ শতাংশ নিজের মতো করে ফিরেছেন। এই ৮২৯ জনের মধ্যে প্রায় ৪০০ রোগীই সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন টালিগঞ্জের এম আর বাঙ্গুর ও বেলেঘাটার আইডি হাসপাতাল থেকে।

করোনা-জয়ীদের নিখরচায় বাড়ি পৌঁছে দিচ্ছে রাজ্য

সরকারি হিসেব অনুযায়ী, শনিবার পর্যন্ত বাঙ্গুরের ৩১০ জন করোনা রোগী সুস্থ হয়ে ফিরেছেন এবং কমবেশি প্রত্যেকেই ফিরেছেন নিখরচায় সরকারি অ্যাম্বুলেন্সে। এমন তথ্য জানালেন হাসপাতালের এক পদস্থ কর্তা। একইভাবে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে শনিবার সকাল পর্যন্ত কমবেশি ৯০ জন কোভিড রোগী ছুটি পেয়েছেন। বাড়ির লোকজন গাড়ি এনেছিলেন আট-ন’টি ক্ষেত্রে। বাকি প্রায় ৮০ জনই ফিরেছেন সরকারের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ অ্যাম্বুলেন্সে, নয়তো সরকারেরই ভাড়ায় নেওয়া গাড়িতে।

জেলাতেও একই চিত্র— পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের এক কর্তা বলেন, রোগী নিয়ে আসা এবং পৌঁছে দেওয়া, দু’ক্ষেত্রেই ১০২ অ্যাম্বুলেন্সের ব্যবহার করছি। ওদের কো-অর্ডিনেটর আছেন, যোগাযোগ করলেই গাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছেন। সল্টলেক আমরি কোভিড হাসপাতালের এক মুখপাত্র বলেন, রোগীদের কোনও খরচ লাগছে না। নিজের গাড়ি না থাকলে, ‘১০২’ ডাকলেই পৌঁছে দিচ্ছে বাড়িতে। সবার বক্তব্য একটাই, খরচ নয়, এখানে মানবিকতাই বড় কথা।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen