সংসদের ডায়েরী – ২০শে সেপ্টেম্বর

করোনাকালেও যে তিনি এসেছেন, তার জন্য ধন্যবাদজ্ঞাপন করেন চেয়ারম্যান।

September 20, 2020 | 2 min read
Published by: Drishti Bhongi

অশীতিপর শপথ

আজ রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে শপথ নিলেন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবগৌড়া। অশীতিপর এই রাজনীতিবিদ আজ সংসদে আসেন। তাঁর শপথগ্রহণ মসৃন করতে তৎপর ছিল রাজ্যসভার সচিবালয়। করোনাকালেও যে তিনি এসেছেন, তার জন্য ধন্যবাদজ্ঞাপন করেন চেয়ারম্যান।

পুজোয় পরীক্ষা কেন

দুর্গা পুজোর সময় ইউজিসি নেট পরীক্ষা কেন? বদলানো হোক নির্ঘন্ট। রাজ্যসভায় দাবি জানালেন দীনেশ ত্রিবেদী। আগামী ২১, ২২, ২৩শে অক্টোবর মহাপঞ্চমী, ষষ্ঠী ও মহাসপ্তমীর দিন ফেলা হয়েছে পরীক্ষা। রাজ্যসভার চেয়ারম্যানও মন্ত্রীকে বলেন অবিলম্বে যথাযথ পদক্ষেপ নিতে।

সিলেক্ট কমিটি

বিতর্কিত কৃষি বিল নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে রাজ্যসভায়। দেশজুড়ে কৃষকরা এই বিলের বিরোধীতায় সরব। এনডিএ শরিক অকালি দলও বিল প্রত্যাহারের দাবিতে কেন্দ্রীয় সরকার থেকে বেরিয়ে এসেছে। এবার, বেশ কিছু বিরোধী দল এই বিলগুলো সিলেক্ট কমিটিতে পাঠানোর দাবি জানালো। কে সুরেশ, তিরুচি শিবা এবং ডেরেক ও’ব্রায়েন এই দাবি জানিয়েছেন।

যোগ্য তৃণমূল

২০০৬ সালে কৃষক স্বার্থে অনশন করেছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ৯ বছরে কৃষকদের আয় তিনগুন বেড়েছে বাংলায়। প্রতিশ্রুতি দিয়েও পালন করেনি কেন্দ্র। শুধু সংবাদ শিরোনাম তৈরিতে ব্যস্ত তারা। এই ভাষাতেই কেন্দ্রকে কড়া আক্রমণ করলেন ডেরেক ও’ব্রায়েন। তার সাফ কথা, কৃষি বিল যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামোর পরিপন্থী, কৃষক-স্বার্থের বিরোধী।

বিশ্বাসযোগ্য নয় কেন্দ্র

কৃষকরা কেন্দ্রীয় সরকারকে বিশ্বাস করে না। সরকারকে ভরসা করতে ভয় পাচ্ছে তারা। এই ভাষাতে কেন্দ্রকে আক্রমণ শানালেন অকালি দলের সাংসদ নরেশ গুজরাল। তিনি বলেন কৃষক বিল কৃষক স্বার্থের বিরুদ্ধে। বিজেপির উচিত তাদের বিশ্বাস পুনঃ অর্জন করা।

গায়ের জোরে বিল পাশ!

রাজ্যসভার মেয়াদ দুপুর ১টা পর্যন্ত। কিন্তু কৃষি বিল সংক্রান্ত আলোচনা শেষ হয়নি। তাই উপসভাপতি মেয়াদ বাড়াতে চান। কিন্তু তাতে নারাজ বিরোধীরা। তাদের দাবি আলোচনা চলুক কাল। কিন্তু হৈ হট্টগোলের মধ্যেই গায়ের জোরে বিল পাশ করাতে উদ্যত সরকার

অচলাবস্থা কাটুক

করোনার কারণে এখন দুই দফায় কান করছে সংসদের দুই কক্ষ। রাজ্যসভা সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১টা। লোকসভা দুপুর ৩টে থেকে সন্ধ্যা ৭টা। কিন্তু রাজ্যসভায় অচলাবস্থা চলছে। ধর্নায় সাংসদরা। তাই, লোকসভা মুলতুবি করার দাবি তুললেন অধীর চৌধুরী। কারণ এই কক্ষের অনেক সাংসদ রাজ্যসভায় বসেন।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen