কালীপুজোয় পরিবেশবান্ধব বাজি কিনছেন কিনা কীভাবে বুঝবেন? জানুন উপায়

এবার কালীপুজোয় পোড়ানো যাবে শুধুমাত্র ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ বা পরিবেশবান্ধব বাজি।

November 4, 2021 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

এবার কালীপুজোয় পোড়ানো যাবে শুধুমাত্র ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ বা পরিবেশবান্ধব বাজি। তাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে নির্দিষ্ট সময়। পশ্চিমবঙ্গে রাত ৮ টা থেকে ১০ টার মধ্যে বাজি পোড়ানো যাবে।

কিন্তু যে বাজি কিনেছেন বা কিনতে চলেছে, তা আদৌও ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ কিনা, তা বুঝবেন কীভাবে? জেনে নিন সেই উপায় –

১) গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে Green QR (CSIR|NEERI) বলে সার্চ করুন। (NEERI বলে সার্চ করলেও চলে আসবে।)

২) সেই অ্যাপ নিজের ফোনে ইনস্টল করুন।

৩) নাম, ইমেল আইডি, ফোন নম্বর এবং জন্মতারিখ দিন। ‘Register Device’ করুন।

৪) ‘Scan QR’ করুন। 

৫) তারপর বাজির প্যাকেটে যেখানে ‘QR Code’ আছে, সেখানে নিজের ফোনের ক্যামেরা তাক করে স্ক্যান করুন।

৬) সেই স্ক্যানের পরেই উত্তর পেয়ে যাবেন, আপনি যে বাজি কিনেছেন বা কিনতে চলেছেন, তা আদৌও ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ কিনা। 

এমনিতে বাজারে তিন রকমের ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ পাওয়া যায় – ‘সফল’, ‘স্টার’ এবং ‘শ্বাস’। কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চের (সিএসআইআর) সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে সেই ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ তৈরি করা হয়ে থাকে। ‘গ্রিন ক্র্যাকার’-এর প্যাকেটে ‘QR Code’ থাকে, সেটাই স্ক্যান করতে হয়।

তবে পরিবেশবিদরা জানাচ্ছেন, পশ্চিমবঙ্গে ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ প্রস্তুতকারী কোনও সংস্থা নেই। দেশের অধিকাংশ ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ কারখানা তামিলনাড়ুতে অবস্থিত। এছাড়াও হায়দরাবাদ, উত্তরপ্রদেশের মতো রাজ্যেও ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ তৈরির নথিভুক্ত কারখানা আছে। সেইসব কারখানা থেকেই পশ্চিমবঙ্গে ‘গ্রিন ক্র্যাকার’ নিয়ে আসা হয়।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen