সারাবছর মতুয়াদের দেখে না বিজেপি, গাইঘাটা থেকে তোপ মমতার

এছাড়া, গাইঘাটা এবং ব্যারাকপুরে সভা তৃণমূল নেত্রীর। পাশাপাশি, আজ বিকেলে দক্ষিণ কলকাতার ঢাকুরিয়া থেকে কালীঘাট পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

April 18, 2021 | 3 min read
Published by: Drishti Bhongi

শনিবার সম্পন্ন হয়েছে বাংলার পঞ্চম দফার নির্বাচন। আগামী ২২এপ্রিল নির্বাচন রয়েছে আরও ৪৪টি আসনে। তার আগে আজ, নদীয়া এবং উত্তর ২৪ পরগনা জেলায় জনসভা করবেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তেহট্টতে তাঁর প্রথম জনসভা। এরপর কৃষ্ণনগরে জনসভা মমতার। এছাড়া, গাইঘাটা এবং ব্যারাকপুরে সভা তৃণমূল নেত্রীর। পাশাপাশি, আজ বিকেলে দক্ষিণ কলকাতার ঢাকুরিয়া থেকে কালীঘাট পর্যন্ত পদযাত্রা করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

লাইভ আপডেট

১ঃ৩০ঃ আপনারা সবাই ভোট দেবেন। নাহলে ডিটেনশন ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেবে। আমি বাংলায় এনপিআর, এনআরসি হতে দেব না। কিন্তু ভোটার লিস্টে আপনাদের নাম থাকতে হবে। আপনারা সবাই নাগরিক। 

১ঃ২৮ঃ আমার একটা পায়ে চোট, আমি মা বোনেদের অনুপ্রেরণায় চলি। বাংলাকে গুজরাট হতে দেব না। বাংলাকে বহিরাগতদের দখল করতে দেব না। আপনারা সুরক্ষিত নন বাংলায়? অমিত শাহ রোজ এসে মিথ্যে কথা বলেন যে বাংলায় নাকি মেয়েরা সুরক্ষিত না।

১ঃ২৫ঃ আমি ধর্ম মানি। আমি সর্ব ধর্ম মানি। আমি হিন্দু, মুসলমান, নমঃশূদ্র, তপশিলি সবার ধর্ম মানি। আমি মানুষে মানুষে ভেদাভেদ করি না। এটাই আমার মা শিখিয়েছেন। সবার উপরে মানুষ সত্য তাহার উপরে নাই। 

১ঃ১৯ঃ বছরে ৫ লক্ষ কর্মসংস্থান দেব। আমরা বর্ণে বর্ণে ভাগ করি না। সবার জন্য সমানভাবে কাজ করব। মিথ্যে কথায় বিশ্বাস করবেন না। আমি কখনো মিথ্যে বলি না। দেশের প্রধানমন্ত্রী মিথ্যে ছাড়া কোনও সত্যি কথা বলেন না।

১ঃ১৭ঃ আমরা মতুয়াদের নিঃশর্ত জমির দলিল দিয়েছি। তারা সবাই নাগরিক। বিনাপয়সায় রেশন পেতে আমাদের ভোটটা দিতে হবে। আমরা মা বোনেদের হাতে মাসে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকা করে তুলে দেব। পড়ুয়াদের ১০ লক্ষ টাকার স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড করে দেব। কৃষকদের বছরে ১০ হাজার টাকা করে দেব। ১০ লক্ষ স্বনির্ভর গোষ্ঠীকে ২৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেব।

১ঃ১৫ঃ আমরা যেমন ইমাম ভাতা দিই, ঠিক সেভাবেই পুরোহিত ভাতাও দিই। এতে ভাগাভাগির কী আছে? তোমরা শুধু ঠাকুর বাড়ির লোকেদের টিকিট দেবে বাকিদের দেবে না। আমরা মতুয়াদের ভালোবাসি তাই সবাইকে টিকিট দিই। গোঁসাইদেরও দিয়েছি।

১ঃ১৩ঃ আমরা যা কাজ করেছি, তা রিপোর্ট কার্ডে আছে। কেন্দ্রীয় সরকার কী করেছে? ব্যাঙ্ক বন্ধ করে দিচ্ছে, রেল বেচে দিচ্ছে। দেশে বেকারত্ব বাড়ছে। আমরা ১০০ দিনের কাজে, ক্ষুদ্র কুটির শিল্প, ই-গভর্নেন্স, ই টেন্ডার, দারিদ্র্য কমানো, বেকারত্ব কমানোতে ১ নম্বর। আর বিজেপি ৪২০ নম্বর।

১ঃ১১ঃ শীতলকুচিতে গুলি করে মেরে ফেলল মানুষকে। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে দিয়ে সাধারণ মানুষকে ভয় দেখাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী কোথায় দেশ চালাবেন, তা না করে বক্তৃতা দিচ্ছেন। আমি রোজ রাতে সরকারি আধিকারিকদের সাথে কোভিড নিয়ে কথা বলি। হাসপাতালে বেডের সংখ্যা ২০ শতাংশ বাড়ানোর চেষ্টা চলছে।

১ঃ০৮ঃ বিজেপি লোকসভায় তো এত সিট জিতেছে। একটা কাজ করেছে? আমরা রিপোর্ট কার্ড নিয়ে ভোট চাইছি। আমরা কন্যাশ্রী, রূপশ্রী, স্বাস্থ্যসাথী, শিক্ষাশ্রী সব করেছি। বিজেপি কী করেছে? কেউ মারা গেলেও আমরা টাকা দিই। বিজেপি রেল, বিএসএনএল, এমটিএনএল বিক্রি করে দেয়। কোভিড বাড়িয়ে দিচ্ছে ওরাই। আমি সবাইকে ভ্যাক্সিন দিতে চেয়ে কেন্দ্র থেকে ভ্যাক্সিন কিনতে চেয়েছিলাম। কেন্দ্র দেয়নি। ওরা বাইরে থেকে লোক আনছে আর কোভিড ছড়াচ্ছে। 

১ঃ০৭ঃ ডাবল ইঞ্জিনের কথা বলছে। ১০০০ টাকা গ্যাসের দাম। আমি বিনাপয়সায় চাল দেব, তা মানুষ ১০০০ টাকার গ্যাসে ফোটাবে? তাহলে ওদেরই ফুটিয়ে দিন। বিজেপি এখানে এসে বলছে সিএএ করব। দার্জিলিঙে গিয়ে বলছে সিএএ হবে না।

১ঃ০৬ঃ ওরা শুধু ঠাকুরবাড়ির লোকেদের টিকিট দেয়। কোনও গোঁসাইকে তো দেয় না? আমরা দিয়েছি। মতুয়া ডেভলপমেন্ট বোর্ডে আমরা ১০ কোটি টাকা দিয়েছি।

১ঃ০৪ঃ মতুয়ারা সবাই নাগরিক। নতুন করে নাগরিকত্ব দেবে কী করে? সারাবছর মতুয়াদের দেখে না বিজেপি, ভোটের আগে আসে ভোট চাইতে। প্রতিবার প্রাধানমন্ত্রী আমাকে বাংলাদেশ নিয়ে যান। এবার ভোট চাইতে গেছে তাই আমাকে নিয়ে যাননি।

১:০২: আমাদের সরকার মতুয়া পর্ষদ, নমঃশূদ্র পর্ষদ, ব্রিজ, আইটিআই কলেজ করেছে। ঠাকুরনগরে বৈদ্যুতিক স্টেশন হচ্ছে। গাইঘাটায় পথসাথী হয়েছে। চাকলা কচুয়ায় লোকনাথ বাবার আশ্রম অনেক টাকা দিয়ে সাজিয়েছি। অনুকূল ঠাকুরের আশ্রমের জন্য জায়গা দিয়েছি। হরিচাঁদ-গুরুচাঁদ ঠাকুরের নামে বিশ্ববিদ্যালয়, গেট করছি। ঠাকুরবাড়ির গেটও করেছি।

১ঃ০১ঃ এ মাটি মতুয়াদের মাটি। আমাদের সকলের মাটি। হরিচাঁদ ঠাকুরের জন্মদিনে আমরা ছুটি ঘোষণা করেছি। গাইঘাটার মানুষ সর্ব ধর্ম সমন্বয়ে বিশ্বাস করেন। মতুয়া পর্ষদ, নমঃশূদ্র পর্ষদ করেছি। ব্রিজ, আইটিআই কলেজ করেছি। ঠাকুর নগরে বৈদ্যুতিক স্টেশন হচ্ছে। গাইঘাটায় পথসাথী হয়েছে। চাকলা কচুয়ায় অনেক টাকা দিয়ে সাজিয়েছি। অনুকূল ঠাকুরের আশ্রমের জন্যে জায়গা দিয়েছি। ওমকার ধামে বিশ্ববিদ্যালয়, গেট করছি। ঠাকুর বাড়ির গেটও করেছি।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen