বাংলার মেরুদন্ড ভাঙা সোজা নয়, শ্রীরামপুরে বিজেপিকে হুঁশিয়ারি মমতার

উত্তর থেকে দক্ষিণ – মানুষের দরবারে পৌঁছে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ হুগলীর বলাগড় ও শ্রীরামপুরের পাশাপাশি হাওড়ার ডোমজুড়ে এবং কলকাতার উপকণ্ঠে বেহালা চৌরাস্তায় সভা তাঁর।

April 8, 2021 | 3 min read
Published by: Drishti Bhongi

চতুর্থ দফার নির্বাচনের প্রচারের আজ শেষ দিন। এরই মধ্যে জেলায় জেলায় প্রচারের ঝড় তুলেছেন তৃণমূলনেত্রী। উত্তর থেকে দক্ষিণ – মানুষের দরবারে পৌঁছে গেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আজ হুগলীর বলাগড় ও শ্রীরামপুরের পাশাপাশি হাওড়ার ডোমজুড়ে এবং কলকাতার উপকণ্ঠে বেহালা চৌরাস্তায় সভা তাঁর।

লাইভ আপডেট

২ঃ১২ঃ সব উদ্বাস্তুদের জমির দলিল করে দিচ্ছি। সবাইকে আমি প্রোটেকশন দেব। মজদুরদের আমি প্রটেকশন দেব। ডানলপ বিজেপি বন্ধ করে রেখেছে। আর তার মালিক তাদের সাথে বন্ধুত্ব করছে। আমরা মাসে মাসে ১০ হাজার টাকা করে দিচ্ছি মজদুরদের। চাপদানি থেকে বিজেপিকে রপ্তানি করে দিতে হবে। তৃণমূলকে আমদানি করতে হবে। আপনারা আমাকে ভোট দিন, আমি আপনাদের পাশে থাকব। 

২ঃ০৭ঃ এরা ইতিহাস, ভুগোল, দেশকে ভুলিয়ে দিচ্ছে। মোদী নিজের নামে স্টেডিয়াম করছে। গান্ধীর থেকেও এরা বড় নেতা। একটা করে ভোট মানে বিজেপির একটা করে খালি আর তৃণমূলের একটা করে খেলা।

২ঃ০৬ঃ সবাই ভোট দেবেন। নাহলে এনপিআর করে ডিটেনশান ক্যাম্পে পাঠিয়ে দেবে। কারো গুন্ডামি সহ্য করবেন না, ভয় পাবেননা।

২ঃ০৪ঃ বাংলায় কোভিডের সময়ও ৪০ শতাংশ বেকারত্ব কমেছে।

২ঃ০৩ঃ সব ব্যাংক বন্ধ করে দিচ্ছে। আমাদের ব্যঙ্ক তামিলনাড়ুতে নিয়ে যাচ্ছে। রেল, কোল, সেল, এয়ার ইন্ডিয়া সব বিক্রি করে দিয়েছে। ইকনমিতে ধস নেমেছে। ২ কোটি বেকার হয়েছে।

২ঃ০২ঃ যে ১৫ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা ছিল সেটা চেয়ে নিন। বলুন ক্যাশ চাই না গ্যাস চাই। ব্যাঙ্কের সুদ কমিয়ে আবার রাতারাতি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করল। ভোটের পর আবার কমাবে।

২ঃ০১ঃ বলছে বাংলার মেরুদন্ড ভেঙে দিতে হবে। অতো সোজা! ধোকলা আর রসগোল্লা এক? আগে দিল্লি সামলা তারপর ভাবিস বাংলা। করতে দেব না বাংলায় হামলা।

২ঃ০০ঃ অন্যায় যে করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা হবে। বিজেপির কাজ মানুষকে ভোট দিতে আটকানো। বাইরের গুণ্ডাদের দিয়ে গুন্ডাগিরি করছে। বাইরে থেকে এক লক্ষ লোক এনেছে। আমার একার সাথে পারছে না।

১ঃ৫৯ঃ সিপিএমের হার্মাদ গুলো এখন বিজেপির গুন্ডা। কেন্দ্রীয় বাহিনী এখন বিজেপির কথায় চলছে। আমি এদের নামে কেস করব। কেন্দ্রীয় বাহিনীকে পাঠিয়ে বলছে বিজেপিকে ভোট দিন।

১ঃ৫৮ঃ আমাদের সরকার ক্ষমতায় এলে ১০ লক্ষ টাকা দেব স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ডে। সরকার গ্যারান্টার হবে। আপনারা পড়াশোনা করে দেশের মুখ উজ্জ্বল করবেন। বারো ক্লাসের ছেলেমেয়েদের ট্যাব কেনার জন্যে ১০ হাজার টাকা দিয়েছি।

১ঃ৫৭ঃ সরকারি চাকুরেরা সরকারের টাকায় একবার দেশে এবং একবার বিদেশে ঘোরার টাকা পায়।

১ঃ৫৬ঃ মেয়েদের ৭৩১ দিন মাতৃকালীন ছুটি দিই। ছেলেদের এক মাস পিতৃকালীন দেওয়া হয়।

১ঃ৫৫ঃ ক্যাজুয়ালদের ৬০ বছর করে দিয়েছি। রিটায়ার করার সময় তিন লাখ টাকা করে দেওয়া হবে। ইটভাটা বন্ধ হবে না।

১ঃ৫৪ঃ মায়েরা সংসার চালায়, কিন্তু নিজের জন্যে কিছু রাখে না। সব খরচ করে দেয়। আমি মায়েদের লক্ষ্মীর ভান্দার করে দেব। মাসে ৫০০- ১০০০ টাকা করে দেব। কৃষকদের ১০,০০০ টাকা করে দেব। প্রান্তিক চাষিদের ৫০০০ টাকা করে দেব।

১ঃ৫৩ঃ বিনে পয়সায় রেশন দিচ্ছি আমরা। এবার আমাদের সরকার জিতলে দুয়ারে দুয়ারে রেশন পৌঁছে দেব আমরা।

১ঃ৫১ঃ সিপিএমের আমলে একটা বেড ভাড়াও দিত না বিনে পয়সায়। আমরা বিনে পয়সায় হার্ট, কিডনি, বাচ্চা, মহিলা সবার চিকিৎসা করি বিনে পয়সায়। সুলভ মূল্যের ওষুধের দোকান করে দিয়েছি।

১ঃ৫০ঃ আমরা কন্যাশ্রী, শিক্ষাশ্রী, ঐক্যশ্রী, রূপশ্রী, স্বাস্থ্যসাথী করেছি। স্বাস্থ্যসাথীর কার্ডে দেশের যেকোনো সরকারি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে পারবে। তিন বছর পর আবার রিনিউ করে নিতে হবে।

১ঃ৪৯ঃ সুদীপ্ত রায়ের সাথে আমার কোন মতবিরোধ হয়নি। তাই আময়রা শ্রীরামপুরের প্রার্থী বদল করিনি।

১ঃ৪৮ঃ মনোরঞ্জন ব্যপারি রান্না করত এক জায়গায়। আমাকে চিঠি লিখেছিলেন আমি বই লিখি আর রান্না করি। আমি তাঁকে রান্নার কাজ থেকে এনে লাইব্রেরিতে কাজ দিয়েছি। আমার গায়ে কাঁটা দিচ্ছে বলতে তাঁকে আমরা প্রার্থী করেছি।

১ঃ৪৬ঃ এখানে শরতচন্দ্র এবং রামমোহন জন্মেছেন। আমি মাহেশের রথ, চন্দননগর জগদ্ধাত্রী পুজোর জন্যে কাজ করেছি।

১ঃ৪৫ঃ আমি এই পা নিয়েই গোটা রাজ্যে ঘুরছি। এই বারের নির্বাচন খুব গুরুত্বপূর্ণ। আমরা গুজরাটিদের বাংলা দখল করতে দেব না।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen