কাশ্মীরের থেকে রাজ্যের মর্যাদা ছিনিয়ে নেওয়ার কী প্রয়োজন ছিল: মমতা

মমতা ক্ষোভ উগরে বলেন, ‘কাশ্মীর থেকে রাজ্যের মর্যাদা ছিনিয়ে নেওয়ার কী প্রয়োজন ছিল?

June 24, 2021 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

২০১৯ সালের ৫ অগাস্ট। কাশ্মীরের ইতিহাসে এক অন্যতম দিন ছিল এটি। ২০১৯ সালের এই দিনেই সংবিধানের ৩৭০ ধারা প্রত্যাহারের মাধ্যমে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা তুলে নেয় কেন্দ্রীয় সরকার। পাশাপাশি পুনর্গঠনের মাধ্যমে জম্মু ও কাশ্মীরকে ভেঙে দুটি পৃথক কেন্দ্র শাসিত অঞ্চলে পরিণত করা হয়। সেই ঘটনার পর আজ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপত্যকার রাজনৈতিক নেতারা বৈঠকে বসেন কাশ্মীরের ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা করতে।

জম্মু ও কাশ্মীরের (jammu and kashmir) উন্নয়নের জন্য সরকার কী কী করেছে, তার খতিয়ান তুলে ধরা হয় সেই বৈঠকে। পাশাপাশি ভবিষ্যতে উপত্যকা নিয়ে কেন্দ্রের কী পরিকল্পনা, তাও পেশ করা হতে পারে। যদিও বৈঠকের অ্যাজেন্ডা কী হতে পারে, সেই সংক্রান্ত কোনও আভাসই প্রধানমন্ত্রীর দফতর থেকে দেওয়া হয়নি।

এদিন কাশ্মীর নিয়ে সর্বদল বৈঠক প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (mamata banerjee) সাংবাদিক বৈঠকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ‘আমি এই বিষয়ে খুব একটা অবগত নই, তাই আমি কোনও মন্তব্য করতে পারব না।’ এরপরই মমতা ক্ষোভ উগরে বলেন, ‘কাশ্মীর থেকে রাজ্যের মর্যাদা ছিনিয়ে নেওয়ার কী প্রয়োজন ছিল? কোভিড মোকাবিলার মতো কাশ্মীর ইস্যুতেও মোদী সরকারের সমালোচনা হয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘যদি মানুষের স্বাধীনতা ছিনিয়ে নেওয়া হয়, তাহলে সবকিছুই শেষ হয়ে যায়। দেশের কোনও অর্থই থাকে না। এই একনায়কতান্ত্রিক মনোভাবের কারণে বিশ্বমঞ্চে ভারতের নাম খারাপ হয়েছে।’

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen