এবার পুজোয় ‘স্টাইল স্টেটমেন্ট’ ম্যাচিং মাস্ক

দুর্গাপুজোতেও এই অভ্যাস বয়ে বেড়াতে হবে। সেকথা মাথায় রেখে মাস্ককেই এবারের পুজোয় ‘ফ্যাশন স্টেটমেন্ট’ হিসাবে সামনে তুলে ধরছেন এক টেলর মাস্টার।

June 18, 2020 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

মাস্ক পরা আর হাত ধোয়ার অভ্যাস এতদিনে মানুষের হয়েই গেছে। দুর্গাপুজোতেও এই অভ্যাস বয়ে বেড়াতে হবে। সেকথা  মাথায় রেখে মাস্ককেই এবারের পুজোয় ‘ফ্যাশন স্টেটমেন্ট’ হিসাবে সামনে তুলে ধরছেন এক টেলর মাস্টার। 

কুলটির মিঠানির বাবন চট্টরাজ এখন ম্যাচিং মাস্ক তৈরিতে ব্যস্ত। কেউ মাস্ক তৈরির অর্ডার দিতে গেলেই তিনি তাদের বলছেন, বাড়ি থেকে জামা,  চুড়িদার বা শাড়ি নিয়ে আসতে। ম্যাচিং করে মাস্ক বানিয়ে দেওয়া হবে।

ম্যাচিং মাস্ক

বাবন টেলর লকডাউনে দোকানে বেঁচে থাকা নানা রঙের কাপড়ের টুকরো দিয়ে মাস্ক তৈরি করে তা পথচলতি ভ্যানচালক, সবজি বিক্রেতা, দিনমজুরদের বিলি করেছেন।

পয়লা বৈশাখে জামা প্যান্ট বানাতে গিয়ে সেই কাপড় বাঁচিয়ে কয়েকজনকে মাস্ক তৈরি করে দিয়েছিলেন এই টেলর। ব্যস, সেই  চাহিদা শুরু ম্যাচিং মাস্কের। বাজারে হৈ হৈ বিকোচ্ছে প্রিন্টেড, স্ট্রাইপ, রঙিন মাস্ক।

সুতির কাপড়ের দুটি লেয়ারের মাঝে ফোম দেওয়া হয় এই মাস্কে। ফলে N95-এর সমতুল্য হয়ে উঠছে এই মাস্কগুলি। দামও বেশ কম। যারা রেডিমেড জামা এনে মাস্ক  তৈরির অর্ডার দিচ্ছেন সেগুলি এক একটি ১৫ থেকে ২০ টাকার বিনিময়ে তৈরি করে দেওয়া হচ্ছে।  

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen