কোটা থেকে বাংলার পথে ২৮০০ পড়ুয়া
প্রতীক্ষার অবসান হল। ১০১টি বাসে চেপে রাজস্থানের কোটা থেকে বাংলার পথে রওনা দিলেন প্রায় আড়াই হাজার পড়ুয়া। যাঁদের ফেরানোর জন্য রাজ্য সরকারকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে গত বেশ কিছু দিন ধরে। যে বাসগুলিতে চেপে ওই পড়ুয়ারা রওনা দিয়েছেন, তার একটির সামনে লেখা, ‘বাড়ি ফিরছি। প্রিয় দিদিকে ধন্যবাদ।’
প্রতীক্ষার অবসান হল। ১০১টি বাসে চেপে রাজস্থানের কোটা থেকে বাংলার পথে রওনা দিলেন প্রায় আড়াই হাজার পড়ুয়া। যাঁদের ফেরানোর জন্য রাজ্য সরকারকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়েছে গত বেশ কিছু দিন ধরে। যে বাসগুলিতে চেপে ওই পড়ুয়ারা রওনা দিয়েছেন, তার একটির সামনে লেখা, ‘বাড়ি ফিরছি। প্রিয় দিদিকে ধন্যবাদ।’
সড়কপথে প্রায় ১৭০০ কিলোমিটার অতিক্রম করতে দিন তিনেক সময় লাগবে বলে আগেই জানিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার মুখ্যমন্ত্রী নবান্নের সাংবাদিক বৈঠকে জানান, সিএমও-র এক আধিকারিক রাজস্থান সরকারের সঙ্গে সমন্বয় রেখে পড়ুয়াদের ফেরানোর প্রক্রিয়াটি সামলাচ্ছেন। মুখ্যমন্ত্রী সোমবারই জানিয়েছিলেন, তিনি নিজে গোটা বিষয়টি তদারকি করছেন। সেদিনই ছাত্রছাত্রীদের অভিভাবকরা বার্তা পেয়ে যান, তাঁদের উৎকণ্ঠার দিন ফুরিয়ে এসেছে।

প্রশাসনিক সূত্রের খবর, লকডাউনে কোটায় আটকে পড়া ছাত্রছাত্রীদের ফিরিয়ে নিয়ে আসার ভাবনাচিন্তা অনেক আগেই শুরু হয়েছিল। কথাবার্তা চলছিল দুই রাজ্যের সরকারের মধ্যে। কোটা থেকে যাত্রা শুরুর আগে পড়ুয়াদের স্বাস্থ্যপরীক্ষা করা হয়েছে। এখানে এসে পৌঁছনোর পরেও মোট তিনটি জোনে তাঁদের হেলথ-স্ক্রিনিং করা হবে। গোটা রাজ্যকে তিনটি জোনে ভাগ করে বাসগুলি আনা হচ্ছে।
কলকাতা, শিলিগুড়ি এবং আসানসোল। রাজ্য সরকারের আধিকারিকরা আগেই রাজস্থানে পৌঁছেছেন।