সংক্রমণের খোঁজে পুল টেস্টিং রাজ্যে
করোনা-পজিটিভের সংখ্যা কম, এমন এলাকায় সংক্রমণ ছড়াচ্ছে কিনা জানতে এ বার ‘পুল টেস্টিং’য়ের সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য। শনিবারই নির্দেশিকা জারি করেছে স্বাস্থ্য দপ্তর। করোনা সংক্রমণের হার কম, এমন এলাকায় উপসর্গবিহীন সর্বোচ্চ পাঁচ জনের সোয়াবের নমুনা এক সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষার কথা বলা হয়েছে নির্দেশিকায়।
করোনা-পজিটিভের সংখ্যা কম, এমন এলাকায় সংক্রমণ ছড়াচ্ছে কিনা জানতে এ বার ‘পুল টেস্টিং’য়ের সিদ্ধান্ত নিল রাজ্য। শনিবারই নির্দেশিকা জারি করেছে স্বাস্থ্য দপ্তর। করোনা সংক্রমণের হার কম, এমন এলাকায় উপসর্গবিহীন সর্বোচ্চ পাঁচ জনের সোয়াবের নমুনা এক সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষার কথা বলা হয়েছে নির্দেশিকায়।
করোনা সংক্রমণের বাস্তব চিত্র বুঝতে বরাবরই বেশি টেস্টের পক্ষে সওয়াল করছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে ভারতের মতো জনবহুল দেশে প্রত্যেকের নমুনা পরীক্ষার পরিকাঠামো না থাকায় গত ১৪ এপ্রিল ‘পুল টেস্টিং’য়ের বিকল্প পথ দেখায় আইসিএমআর। সব রাজ্যকে বলে, জনে-জনে সোয়াব নমুনা আলাদা করে পরীক্ষা না করে একই কালচার-পটে অনেকের নমুনা মিলিয়ে সেই মিশ্র-নমুনা পরীক্ষা করা হোক।

মিশ্র-নমুনার ফল নেগেটিভ এলে সে দলের কেউ যে সংক্রমিত নন, তা নিশ্চিত হবে। আর যদি মিশ্র-নমুনার ফল পজিটিভ আসে, তখন প্রত্যেকের ফের নমুনা নিয়ে চিহ্নিত করতে হবে কে বা কারা আক্রান্ত। আইসিএমআর-এর ‘অ্যাডভাইজরি’ মাথায় রেখেই রাজ্যের যে সমস্ত এলাকায় করোনা সংক্রমণের হার কম, সেখানে ‘পুল-টেস্টিং’ শুরু করছে স্বাস্থ্যদপ্তর। কমিউনিটি সার্ভে এবং উপসর্গহীনদের মধ্যে নজরদারি চালানোর সময় সর্বোচ্চ ৫ জনের নমুনা একসঙ্গে সংগ্রহের কথা বলা হয়েছে।