ভাইফোঁটায় আজও দাপিয়ে ব্যাটিং সাবেকি মিষ্টির! ক্রেতাদের পছন্দের শীর্ষে কোনটি?
২০২৬ সালে ২০০ বছর পূর্ণ করবে ভীম নাগ।

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: আজ, ভাইফোঁটা। এদিন ভাই, দাদাদের পাতে হরেক মিষ্টি সাজিয়ে দেন দিদি ও বোনরা। ভাইফোঁটার মিষ্টি বলতে প্রথমেই এসে পড়ে খাজার কথা। খাজা কেনার জন্য ভোর থেকে লাইনে দাঁড়ান ক্রেতারা। বেলা বাড়তেই খাজা শেষ! এমনটাই চলে আসছে বছরের পর বছর ধরে। মধ্য কলকাতায় বউবাজারে ৫, নির্মলচন্দ্র স্ট্রিটের ‘ভীমচন্দ্র নাগ’-র দোকানে কার্যত এটাই রীতি হয়ে গিয়েছে। চাহিদা সত্ত্বেও জোগান দিতে পারে না এই ইতিহাস প্রসিদ্ধ। ভীম নাগের কর্ণধারদের কথায়, ভাইফোঁটায় এমনিতেই কুড়ি থেকে পঁচিশ রকমের সন্দেশ থাকে তাদের দোকানে। মাতৃভোগ, তোতাপুলি, ক্ষীরের চপ, লবঙ্গ লতিকা, ক্ষীরকান্তি ইত্যাদির মতো মিষ্টি থাকেই। খাজা তো মাস্ট! কারিগরের হাতযশ, দক্ষতা, সময় ও পরিশ্রম খাজা তৈরির ইউএসপি, অনেক সময় একই সঙ্গে প্রচুর খাজা তৈরি করা সম্ভব হয় না।
২০২৬ সালে ২০০ বছর পূর্ণ করবে ভীম নাগ। পরাণচন্দ্র নাগের হাতে তৈরি প্রতিষ্ঠানকে খ্যাতির শীর্ষে পৌঁছে দিয়েছিল ভীমচন্দ্র নাগ। বউবাজারের একই ঠিকানায় ৫, নির্মলচন্দ্র স্ট্রিটেই রয়েছে সেই দোকান। পাঁচ প্রজন্ম ধরে প্রায় দু’শো বছর যাবৎ তারা মিষ্টি খাইয়ে চলেছেন বাঙালিদের।