ঠান্ডার দেখা না মিললেও জমজমাট মঙ্গলাহাট! দেদার বিক্রি শীত পোশাক

ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি কেনাবেচার বেশি হচ্ছে এবছর। এছাড়াও গত কয়েক বছর ধরে জ্যাকেটের চাহিদা প্রচুর পরিমাণে বেড়েছে।

November 13, 2024 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে হিট মঙ্গলাহাট! প্রতিবছর নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহ থেকে বড়দিন পর্যন্ত জমজমাট থাকে মূলত শীতকালীন পোশাকের বিকিকিনি। এবছর শীতের আবহ শুরু না হলেও বিভিন্ন জেলার পাইকারি ব্যবসায়ীরা ইতিমধ্যেই মঙ্গলাহাটে ভিড় জমাচ্ছে।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি কেনাবেচার বেশি হচ্ছে এবছর। এছাড়াও গত কয়েক বছর ধরে জ্যাকেটের চাহিদা প্রচুর পরিমাণে বেড়েছে। বিক্রির নিরিখে শীর্ষে মহিলা এবং শিশুদের পোশাক। লুধিয়ানার উলের তৈরি শীত পোশাক থেকে নন্দীগ্রামে তৈরি লেদার ও কাপড়ের জ্যাকেটের চাহিদা বেড়েছে। শুধু বাংলা নয় বিহার, ঝাড়খণ্ড, ছত্তিশগড় এবং উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলো থেকেও এবছর জ্যাকেটের প্রচুর বরাত এসেছে। ইতিমধ্যেই মেয়েদের কার্ডিগান, সোয়েটার, টুপি থেকে বাচ্চাদের রকমারি শীতের পোশাকে যেন নতুন করে সেজে উঠেছে মঙ্গলাহাট।

দূরদূরান্তের বস্ত্র ব্যবসায়ীরা যেমন পাইকারি দামে জামাকপড় কেনার জন্য এসেছিলেন পাশাপাশি আশপাশের বহু মানুষ, অল্প পুঁজির দোকানদাররাও ভিড় করেছিলেন। খুচরো বিক্রি ভাল হলেও পাইকারি ব্যবসার বাজার মোটেও ভাল নয় বলেই জানাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা। সমবায়িকা হাট, নবীন হাট, ফ্যান্সি হাট, মডার্ন হাট ও পোড়া হাট মিলিয়ে হাওড়া ময়দান সংলগ্ন মঙ্গলাহাটের ৬০ শতাংশ ব্যবসায়ী শীত পোশাকের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। ব্যবসায়ীরা বলছেন, ৪০০ টাকার কাপড়ের জ্যাকেট ও ৫০০ টাকার লেদার জ্যাকেটও এবছর পাওয়া যাচ্ছে। এ বছর বিক্রির অঙ্ক অনেকটাই বাড়বে বলে তাদের আশা।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen