এবার মা হৈমন্তীকার পালা, অস্থায়ী জেটি তৈরি হচ্ছে চন্দননগরে

উমা, কালী ফিরে গিয়েছেন। এবার আসবেন মা হৈমন্তিকা।

November 15, 2023 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi
এবার মা হৈমন্তীকার পালা, অস্থায়ী জেটি তৈরি হচ্ছে চন্দননগরে

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: উমা, কালী ফিরে গিয়েছেন। এবার আসবেন মা হৈমন্তিকা। আর মা জগদ্ধাত্রীর আরাধনা মানেই চন্দননগর, জগদ্ধাত্রী পুজোর ভিড় সামলাতে ইতিমধ্যেই প্রস্তুতি শুরু করেছে ফরাসডাঙা। চন্দননগরে অস্থায়ী জেটি তৈরির কাজ শুরু করেছে পরিবহণ দপ্তর। বিগত বছরগুলির অভিজ্ঞতা থেকে শিক্ষা নিয়েই এবার এই সিদ্ধান্ত। লঞ্চে ওঠা, নামার জন্য পৃথক দু’টি জেটি থাকবে ঘাটে। ভিড়ের চাপে দুর্ঘটনা ঘটার বা পদপিষ্ট হয়ে যাওয়ার আশঙ্কা কম হবে। জগদ্ধাত্রী পুজো দেখতে উত্তর ২৪ পরগনা, নদীয়া থেকে গঙ্গা পেরিয়ে দলে দলে দর্শনার্থীরা চন্দননগরে আসেন। প্রশাসনের উদ্যোগে স্থানীয় বাসিন্দারাও স্বস্তিতে।

পুলিশের বক্তব্য, জগদ্ধাত্রী পুজোয় ১০ লক্ষাধিক মানুষের সমাগম হয় চন্দননগরে। নদীপথে গঙ্গা পেরিয়ে বিপুল সংখ্যক মানুষ আসেন। জগদ্দল স্টেশনে নেমে ফেরি পেরিয়ে চন্দননগরের রানিঘাটে নামেন দর্শণার্থী। জগদ্ধাত্রী পুজোর চারদিনে ফেরিঘাট দিয়ে আড়াই লক্ষের বেশি দর্শনার্থী যাতায়াত করেন। রাতভর ফেরি চলাচল করে। রানিঘাটে ভিড় সামাল দিতে পুলিশকে নাস্তানাবুদ হতে হয়। হাজার হাজার যাত্রী যেমন আসেন, তেমনই ঠাকুর দেখে বাড়ি ফেরার জন্য চন্দননগরের দিক থেকেও মানুষের ঢল নামে। ভিড়ে সমস্যায় পড়েন মহিলা, প্রবীণ মানুষেরা ও শিশুরা। গত বছর বহু দর্শনার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। এবার আগে থেকেই জেলা প্রশাসন ও পরিবহণ দপ্তরের কাছে পৃথক অস্থায়ী জেটি তৈরির আর্জি জানিয়েছিল পুরসভা। পরিবহণ দপ্তর কাজ শুরু করেছে। ১৮ নভেম্বর পঞ্চমী। তার আগেই জেটির কাজ সম্পন্ন করতে তৎপরতা চলছে। মনে করা হচ্ছে জেটি তৈরি হলে, দর্শনার্থীদের সমস্যা মিটতে পারে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen