পাখির চোখ জলপথে পরিবহণে, কী পদক্ষেপ বাংলার পরিবহণ মন্ত্রকের?

নতুন জেটিগুলোতে যাত্রীদের বসার জন্য প্যাসেঞ্জার ওয়েটিং এরিয়া থাকবে। শৌচালয় বানানো হবে।

January 28, 2024 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi
সড়কপথে যাতায়াতের ভিড় লাঘব করতে জলপথ পরিবহণকে পাখির চোখ করছে রাজ্য। নিজস্ব চিত্র

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: দিন যত এগোচ্ছে, বাড়ছে যানজট। সড়কপথে যাতায়াতের ভিড় লাঘব করতে জলপথ পরিবহণকে পাখির চোখ করছে রাজ্য। সেই লক্ষ্যে কলকাতা এবং তার আশপাশের অঞ্চলের নানান গঙ্গার ঘাটে অত্যাধুনিক জেটি নির্মাণ করতে চলেছে পরিবহণ দপ্তর। এ কাজে ঋণ দিয়ে আর্থিক সহায়তা করবে বিশ্বব্যাঙ্ক। ওয়েস্ট বেঙ্গল ইনফ্রাসট্রাকচার ডেভলপমেন্ট কর্পোরেশন রয়েছে প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে।

জানা যাচ্ছে, রাজ্য ১৩টি ইলেকট্রিক ফেরি কিনতে চলেছে। সাতটি নন এসি এবং হাফ ডজন এসি ডেকযুক্ত ফের থাকবে। মনে করা হচ্ছে, এতে আরও বেশি করে আম জনতা জলপথ পরিবহণকে ব্যবহার করবেন। হুগলি নদীর দুই তীর মিলিয়ে মোট ১৫টি নতুন ভাসমান জেটি তৈরি হবে। সম্ভাব্য জেটিগুলো হবে – উত্তর ব্যারাকপুরের বাবাজি ফেরিঘাট, বৈদ্যবাটির কানাইদিওয়ার ফেরি ঘাট, ভাটপাড়ার আঠপুর ঘাট, চন্দননগরের গোন্দলপাড়া, হাওড়ার বালি ঘাট, উত্তর চব্বিশ পরগনার বরানগর, হাওড়ার জগন্নাথ ঘাট, হাওড়ার সাঁকরাইলের পোদরা, কলকাতার রাজাবাগান ঘাট, হুগলির চুঁচুড়ার চাঁদনি ঘাট, তামলিপাড়া ও হুগলি ঘাট, হালিশহরের জুটমিল ঘাট, এছাড়া মেটিয়াবুরুজ জেটি ঘাট এবং দক্ষিণ চব্বিশ পরগনার পুজালি ঘাট। এমনই শোনা যাচ্ছে।

নতুন জেটিগুলোতে যাত্রীদের বসার জন্য প্যাসেঞ্জার ওয়েটিং এরিয়া থাকবে। শৌচালয় বানানো হবে। ফায়ার ফাইটিং সিস্টেম থাকবে। নিরাপত্তার কথা মাথায় রেজে গ্যাংওয়ে এবং পাথওয়ের দুই পাশে স্টিলের ব্যারিকেড দেওয়া থাকবে। প্রতিবন্ধীদের কথা মাথা রেখে, সিঁড়ির বদলে র‍্যাম্প তৈরি করা হবে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen