এবছর পলাশের কুঁড়ি দিয়েই সারতে হবে বাগদেবীর আরাধনা

লোকাচারে বাগদেবীর পুজোয় যেমন কুল, মাটির দোয়াত, খাগের কলম অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, পলাশ ফুলও ততটাই অত্যাবশ্যকীয়।

February 2, 2025 | < 1 min read
Published by: Drishti Bhongi

নিউজ ডেস্ক, দৃষ্টিভঙ্গি: লোকাচারে বাগদেবীর পুজোয় যেমন কুল, মাটির দোয়াত, খাগের কলম অত্যন্ত প্রয়োজনীয়, পলাশ ফুলও ততটাই অত্যাবশ্যকীয়। তাই তো দেবীকে পলাশপ্রিয়াও বলা হয়। অনেকেই বলছেন, শীতের আমেজ কেটে বসন্ত পড়ার আগেই এবছর সরস্বতী পুজো। তাই কুঁড়ি থেকে পলাশ ফুল সেভাবে ফোটেনি। উত্তরবঙ্গের ফুলবাজারগুলিতে তাই ফুলের বদলে দেদার বিক্রি হচ্ছে পলাশের কুঁড়ি।

শীতের শুরু থেকেই আবহাওয়া এবার বেশ কিছুটা খামখেয়ালি। যা পলাশ ফুলের জন্য অনুকূল নয়। তাই কুঁড়ি এসেছে দেরিতে। সাধারণত প্রতিবার সরস্বতী পুজোর সময় শীতের আমেজ কেটে আবহাওয়া কিছুটা গরম হয়। কিন্তু এবার আবহাওয়ায় সেই লক্ষণ নেই। যার জন্য গাছে গাছে কুঁড়ি ছেয়ে গেলেও, প্রস্ফুটিত পলাশ ফুলের দেখা নেই। ফুল ফুটতে এখনও বেশ কয়েকদিন অপেক্ষা করতে হবে।

শুধু পলাশ নয়, সরস্বতী পুজোর আগেই বেড়েছে সব ফুলের দাম। বাগদেবীর আরাধনার জন্য গাঁদা হোক, কিংবা পলাশ, দাম চড়চড়িয়ে বাড়ছে। কোলাঘাট পাইকারি বাজারে গাঁদা চেন বিক্রি হচ্ছে প্রতি ফুল ২০ টাকা দরে। কমলা গাঁদা ১৫-২০টাকা। তা মল্লিকঘাট বাজারে পৌঁছাতেই ২৫-৩০টাকা হয়ে যাচ্ছে। দাম বাড়ছে আপেল, বেদানা, আঙুর-সহ বিভিন্ন ফলের। কোলাঘাট, বাগনান থেকে ফুল পৌঁছে যাচ্ছে হাওড়া স্টেশন হয়ে মল্লিকঘাট ফুল বাজারে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

ভিডিও

আরও পড়ুন

Decorative Ring
Maa Ashchen