সাংবাদিকদের তুলনা টেনে ‘অল ইজ ওয়েল’ বার্তা তৃণমূলের
সব মিলিয়ে তৃণমূলের তরফে বার্তা স্পষ্ট। কে এলো, কে গেল, তাতে দলের কিছু এসে যাবে না। দল যেরকম আছে, সেরকমই থাকবে।

সামনেই একুশের নির্বাচন। ক্ষমতা ধরে রাখতে মরিয়া তৃণমূল। দল ভাঙিয়ে ক্ষমতা দখল করতে সচেষ্ট বিজেপি। উত্তপ্ত রাজ্য রাজনীতি। তৃণমূলের বেশ কিছু নেতা পদত্যাগ করেছেন এর মধ্যে। আর এই দলবদলের খেলায় জনমানসে প্রশ্ন উঠছে, তৃণমূল (Trinamool Congress) দলটা থাকবে তো?
এই নিয়ে তিনটে সর্বভারতীয় টিভি চ্যানেলে বক্তব্য রাখেন তৃণমূলের তিন সাংসদ। বিষয় ছিল শুভেন্দু অধিকারী তৃণমূল ত্যাগ করায় তৃণমূলের অস্তিত্ব শঙ্কট হবে কিনা?
তৃনমূলের প্রাক্তন সাংসদ বিবেক গুপ্ত সাংবাদিক অর্ণব গোস্বামীর উদাহরণ টেনে টাইমস নাও এর সঞ্চালিকা নাবিকা কুমারকে প্রশ্ন করেন, অর্ণব গোস্বামী টাইমস নাও ছাড়ার পর ঐ চ্যানেল কি হারিয়ে গেছে? বরং আরও বলিষ্ঠ হয়েছে, আরও জনপ্রিয় হয়েছে।
সিএনএন নিউজ ১৮-এ একই কথা তুলে ধরেন সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Mitra)। তিনি বলেন, ২০১৫ সালে এই চ্যানেলের প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক রাজদীপ সারদেসাই ও সাগরিকা ঘোষ যখন চ্যানেল ছাড়েন, তারপর কি সিএনএন নিউজ১৮ উঠে গেছে?
সব মিলিয়ে তৃণমূলের তরফে বার্তা স্পষ্ট। কে এলো, কে গেল, তাতে দলের কিছু এসে যাবে না। দল যেরকম আছে, সেরকমই থাকবে।