সামরিক শক্তি – কে বেশি এগিয়ে ভারত না চীন?
ভারতীয় বাহিনীই নাকি চীনা সেনার চেয়ে বেশি দক্ষ। এরকমই তথ্য দিলেন হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা। একটি গবেষণা পত্রে গবেষকরা জানিয়েছেন দুই দেশই পরমাণু শক্তিধর। কিন্তু ভারতীয় সেনাই বেশি দক্ষ। তাই লাদাখ সীমান্তে চীন যতোই আগ্রাসন দেখাক ভারতই এ বিষয়ে এগিয়ে রয়েছে।
লাদাখের গালওয়ান উপত্যকায় সার্বভৌমত্ব দাবি করছে চীন। নিজ ভূমি গালওয়ান উপত্যকা ছাড়তে নারাজ ভারত। তাই শুরু হয় এই যুদ্ধ। যদিও সামরিক শক্তিতে ভারতকেই এগিয়ে রাখছেন হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা।
চীনের থেকে কূটনৈতিক চালেও এগিয়ে ভারত। গোটা বিশ্বই ভারতকে সমর্থন করবে বলে দাবি করা হয়েছে এই গবেষণা পত্রে। এই গবেষণা পত্রে ট্রাম্পের মত প্রকাশ করা হচ্ছে বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। কারণ করোনা নিয়ে ট্রাম্প ভীষণভাবে চীন বিদ্বেষী হয়ে উঠেছে।
ভারতীয় বায়ুসেনা চীনের বায়ুসেনার চেয়ে কয়েকগুন বেশি শক্তিশালী বলে দাবি করেছেন মার্কিন গবেষকরা। বিশেষ করে ভারতীয় বায়ুসেনার কাছে আছে সুখোই ৩০, যা চীনের যেকোনও যুদ্ধ বিমানকে টেক্কা দিতে পারে বলে জানানো হচ্ছে।
ইতিমধ্যে এই বিষয়ে সেনাবাহিনীকে পূর্ণ ক্ষমতা দিয়েছে কেন্দ্র সরকার। প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে বায়ু এবং নৌসেনাকেও।