কেন শেষ ৩ দফা একসঙ্গে হবে না? ফারাক্কায় কমিশনকে প্রশ্নে বিঁধলেন মমতা
সপ্তম দফার দিকে তাকিয়ে, মঙ্গলবার মুর্শিদাবাদ জেলায় তিনটি সভা করছেন তৃণমূল কংগ্রেস সভানেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী আজ মুর্শিদাবাদ ও ভগবানগোলা বিধানসভার প্রচার করবেন জিয়াগঞ্জে, সাগরদিঘিতে সেখানকার ও নবগ্রাম বিধানসভার প্রচারসভা করবেন এবং ফারাক্কায়, সেখানকার ও সামসেরগঞ্জ বিধানসভা কেন্দ্রের দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে নির্বাচনী সভা করবেন। এই আসনগুলোতে ভোটগ্রহণ হবে ২৬সে এপ্রিল।
মুর্শিদাবাদ ও ভগবানগোলার দুই প্রার্থী সায়নী সিংহরায় এবং ইদ্রিশ আলির সমর্থনে সভা হবে। পরের সভা করবেন সাগরদিঘিতে। সাগরদিঘি ও নবগ্রামের দুই প্রার্থী সুব্রত সাহা এবং কানাই মণ্ডলের সমর্থনে। মুখ্যমন্ত্রীর তৃতীয় সভাটি হবে ফরাক্কার কৃষি ফার্মে। ফরাক্কা এবং সামশেরগঞ্জের দুই প্রার্থী মনিরুল ইসলাম এবং আমিরুল ইসলামের সমর্থনে।
লাইভ আপডেট
২:০৬: ওরা ৪ জন মানুষকে গুলি করে মেরে ফেলল। এখানে মা-বোনেরা রুখে দাঁড়াবেন। ভাইদের বাঁচাবেন। মুর্শিদাবাদ জেলা আমাকে দিন, আমি নতুন করে মুর্শিদাবাদ গড়ে দেব, না পেয়েই এত করেছি, পেলে কি করব ভাবুন।
২:০৪: কেন শেষ নির্বাচনের তিন দফা একসঙ্গে হবে না। আমাদের প্রচার বন্ধ করার জন্য? প্রচারের তো দরকার ছিল না, মোদীবাবুকে প্রচার করতে দিতে হবে আর সবাইকে বলছে প্রচার বন্ধ করে দিতে।
২:০০: বিজেপির ডবল ইঞ্জিনের সরকার হচ্ছে দাঙ্গা করার সরকার, নোটবন্দি করার সরকার। আরও ১০ কোটি বেকার বাড়বে আগামীদিনে। বিজেপির রাজ্য দেখে নিন। কত মানুষ মারা যাচ্ছে, এদিকে ওষুধ নেই।
১:৫৮: আমরা এনআরসি, এনপিআর করতে দেবো না, তাই ভোটটা দেবেন, যাতে ভোটার লিস্ট থেকে নাম না বাদ হয়। আমি আপনাদের পাহারাদার, যতদিন বাঁচবো, ততদিন আপনাদের পাশে থাকব।
১:৫৬: ফারাক্কায় আমিরুলকে জেতান। সিপিএম-কংগ্রেসকে বিশ্বাস করবেন না, ওরা বিজেপির বন্ধু। ওই মোর্চা বিজেপির বড় বন্ধু। ভোটটা দিন, তৃণমূলই বিজেপিকে হারাবে।
১:৫৪: ১০ লক্ষ মেয়েদের নিয়ে স্বনির্ভর গোষ্ঠী হবে, ২৫ হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হবে। ৫ লক্ষ ছেলে-মেয়ের চাকরি হবে। দেড় কোটি চাকরি হবে ক্ষুদ্র শিল্পে।
১:৫৩: উচ্চশিক্ষার জন্য ছাত্র-ছাত্রীদের ২০ লক্ষ টাকার ক্রেডিট কার্ড করে দেবো, যাতে নামিদামি কলেজে বিশ্ববিদ্যালয়ে এমনকি বিদেশে পড়াশোনা করতে পারে। কন্যাশ্রী মেয়েরাও এই টাকা পাবেন।
১:৫১: তৃণমূল জিতবে মা-বোনেদের ৫০০ থেকে হাজার টাকা হাত খরচা দেব। পুজো, ঈদের সময় টাকাটা হলে কেনাকাটা করতে পারবেন, রাজ্যের কৃষকদের খাজনা দিতে হয়না, ফসল বীমার টাকা দিতে হয় না, কৃষকদের কেউ মারা গেলে দু’লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। কৃষকরা এখন ৬ হাজার টাকা পাচ্ছেন, সেটা ১০ হাজার করে দেব, প্রান্তিক চাষীদের ৩ হাজার টাকাটা ৬ হাজার করে দেব।
১:৪৯: যারা শ্রমিক আছেন তাদের জন্য সামাজিক সুরক্ষা প্রকল্প করা হয়েছে। মা-বোনেদের নামে স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড হয়েছে, ৫ লক্ষ টাকা অব্দি চিকিৎসা করাতে পারবেন, বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হচ্ছে, সেই রেশন আমরা এবার বাড়িতে বাড়িতে পৌঁছে দেব।
১:৪৮: কেন্দ্রীয় সরকার ফারাক্কা ড্রেজিং করেনা। অনেকবার বলা হয়েছে, এর জন্য বন্যা হয়।
১:৪৭: এই প্রচন্ড গরমে মা-বোনেরা পায়ে পায়ে হেঁটে এসেছেন, আপনাদের পাকে প্রণাম জানাই। এবারের লড়াইটা দিল্লির সাথে বাংলার। জিতবে বাংলাই। এত গুরুত্বপূর্ণ নির্বাচন আগে কখনও হয়নি, আগে ব্রিটিশরা এসেছিল, এখন বিজেপি এসেছে বাংলা দখল করতে।