কলকাতা বিভাগে ফিরে যান

ভারতবর্ষকে আমরা তালিবানি শাসনের আখড়া বানাতে দেব না: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়

September 24, 2021 | 4 min read

ভবানীপুরের ভোটযুদ্ধের ডঙ্কা বাজতে শুরু করেছে। ৩০ সেপ্টেম্বর ভবানীপুর উপনির্বাচন। আবহাওয়া যতই বাধ সাধুক, প্রচারে খামতি নেই তৃণমূল নেতা-নেত্রীদের। অনেকটাই ব্যাকফুটে রাজ্য বিজেপি।

আজ তৃণমূল নেত্রী প্রচার করবেন ভবানীপুর বিধানসভার অন্তর্গত ৭১ নং ব্লকে।

লাইভ আপডেট

৬:০৫: গোটা দেশে একটাও সাংবাদিক কথা বলতে পারেনা। তালিবানি কায়দায় দেশ চালাচ্ছে।

৬:০৪: ভারতবর্ষকে আমরা তালিবানি শাসনের আখড়া বানাতে দেব না।

৬:০৩: সবাই ভোটের দিন সবেতন ছুটি পাবেন। সবাইকে অনুরোধ করবো ভোটটা দেবেন। না হলে উন্নয়ন থেমে যাবে।

৬:০২: চীনে নিম্নচাপ সৃষ্টি হলে সেটাও বাংলায় আসে। শনি-রবিবারও ঝড়ের পূর্বাভাস আছে।

৬:০১: কোথাও পথ দুর্ঘটনা হলে, আগুন লাগলে, জ্বর হলে কেন্দ্রীয় সরকার এক টাকাও দেয় না। আমরা হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে সেই সমস্যার সমাধান করি।

৬:০০: মানুষের কাজ করতে আমি দায়বদ্ধ। পুজোর সময়ে আপনারা ঠাকুর দেখতে বেরোলে আমি সারারাত পাহারা দিই।

৫:৫৮: আলু, পিঁয়াজের দাম বাড়লে আমরা সুলভে বিক্রি করি।

৫:৫৭: এসএনএসইউ একটাও ছিলনা ৩০০টা করে দিয়েছি। মা ও শিশু হাব ১৭টা করে দিয়েছি।

৫:৫৬: বাম-কংগ্রেস আমলে মাত্র বারোটা বিশ্ববিদ্যালয় ছিল বাংলায়। এই ১০ বছরে আমরা ৩২ টা বিশ্ববিদ্যালয় করেছি।

৫:৫৫: ৪৩টা মাল্টি সুপার স্পেশালিটি হসপিটাল হয়েছে এই কয়েক বছরে।

৫:৫৪: বাংলার হসপিটালগুলি দেখুন কত উন্নত করা হয়েছে। টাটা ক্যান্সার হসপিটাল এর সাথে যুগ্ম প্রয়াসে কলকাতা এবং শিলিগুড়িতে দুটি ক্যান্সার হসপিটাল তৈরি হচ্ছে।

৫:৫২: অস্ট্রেলিয়ার জরিপ দল এসে বলেগেছে আগামী ২০ বছরে বাংলা হবে শিল্পের পীঠস্থান।

৫:৫০: ১১ হাজার কর্মতীর্থের দোকান পড়ে আছে। আমি অনুরোধ করছি বিনে পয়সায় দেব, দোকানগুলি নিয়ে নিন।

৫:৪৯: আমরা অনেক চুক্তিভিত্তিক কাজের সুযোগ করে দিচ্ছি। তারা ৬০ বছর অব্দি চাকরি করতে পারবে। ৬০ বছর হলে ৩ লক্ষ টাকা পাবেন। প্রতি ৩ বছর অন্তর টাকা বাড়ে।

৫:৪৭: তাজপুরে গভীর সমুদ্র বন্দর করেছি। দেউচা পাচামিতে পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম কয়লা খনি করা হচ্ছে। ১০০ বছর বিদ্যুতের অভাব হবে না।

৫:৪৬: কন্যাশ্রীদের ২৫ হাজার টাকা দেওয়া হয়।

৫:৪৫: লোকপ্রসার শিল্পী, বিধবাদের মাসে ১ হাজার টাকা করে দিই। দেহ সৎকারের জন্য ২ হাজার, মেয়েদের বিয়ের জন্য ২৫ হাজার টাকা দিই।

৫:৪৪: নোট বন্দি করে লাভ কি হল? আমরা মানুষের হাতে সরাসরি টাকা দিই। কৃষকদের ১০ হাজার টাকা করে দিই।

৫:৪৩: কৃষকরা এক বছর ধরে আন্দোলন করছে। সেটা ওরা দেখতে পাচ্ছে না। আমরা তিনটে বিল প্রত্যাহার করতে বলেছি।

৫:৪২: পেগাসাস নিয়ে সুপ্রিমকোর্ট কাগজপত্র জমা দিতে বলেছে। ওরা তদন্ত করতে নারাজ। আমাদের কাছে প্রমাণ আছে।

৫:৪১: সরকারের অশোক স্তম্ভের ছবিও আছে সেখানে। তাও বলছে সরকারের সম্পত্তি না।

৫:৪০: কাল হাইকোর্টে বলেছে পিএম কেয়ার্স সরকারের তহবিল না। ওখানে তো সরকারি কর্মচারীরা টাকা দিয়েছেন। কয়েক লক্ষ কোটি টাকা জমা হয়েছে। কি চলছে দেশে আমি বুঝতে পারছি না।

৫:৩৮: আমরা লাঠি, গুলি খাই তবু বন্দেমাতরম বলা ছাড়ি না, পালিয়ে যাই না, এজেন্সিকে ভয় পাইনা। জেলে যাওয়ার ভয় পাইনা।

৫:৩৭: আগে ভোট দিতে গেলে সিপিএম বোম নিয়ে তাড়া করত। ৩০ বছর সিপিএমের বিরুদ্ধে লড়তে পারলে তোমাদের বিরুদ্ধেও লড়তে পারবো।

৫:৩৬: ১৪৪ ধারা জারি করে তৃণমূলকে আটকানো যায়? এরা হিংসায় উন্মত্ত বিজেপি। নিজের বাড়িতে নিজে বোম মেরে আমাদের দোষ দিচ্ছে। তৃণমূল সেরকম দল না।

৫:৩৫: ত্রিপুরায় কালীপুজো অব্দি ১৪৪ ধারা জারি করেছে। তাহলে ওখানে কি করে মা দুর্গা আসবেন? মা দুর্গারতো চারটে ছেলে মেয়ে। আর ওরা অসুর, বসে আছে ওখানে।

৫:৩৪: আমরা বাংলায় লক্ষাধিক পুজো করি। সরকার সাহায্য করে। তাও ওরা বলে মমতা ব্যানার্জি দুর্গা পুজো করতে দেয় না।

৫:৩৩: বাংলার মানবাধিকার নিয়ে প্রশ্ন তুলতে পারবে? বিজেপির রাজ্যে কোন‌ও আইন আছে?

৫:৩২: প্রতিটা মানুষের প্রাণ অত্যন্ত দামী। অসমে তোমরা গুলি করে মৃতদেহের উপর নাচ্ছ। তোমাদের লজ্জা করে না!

৫:৩১: বিজেপির এক কর্মী অস্ত্রোপচারে মারা গেছেন। সেই মৃতদেহ আমার বাড়ির সামনে নিয়ে আসার চেষ্টা করেছে।

৫:৩০: বাংলায় মেয়েদের বাইরে বেরোতে কোন‌ও গুন্ডার থেকে অনুমতি নিতে হয় না। কারণ বাংলার ভাইয়েরা তাদের রক্ষা করে।

৫:২৯: উত্তরপ্রদেশ থেকে কোভিড মৃতদেহ গঙ্গায় ভেসে এসেছে। আমরা তার সৎকার করেছি। জল বিষাক্ত হয়ে গেছে।

৫:২৮: বাচ্চাদের জন্য হসপিটালে অতিরিক্ত ১০ হাজার শয্যা প্রস্তুত করে রেখেছি।

৫:২৬: কলকাতায় ৮০% টিকাকরণ হয়ে গেছে। বাস, ট্যাক্সি ড্রাইভার, মাছওয়ালা, সবজিওয়ালা, গৃহপরিচারিকাদের টিকা হয়ে গেছে।

৫:২৫: আমরা ইতিমধ্যে সাড়ে ৫ কোটি লক্ষ টিকা দিয়েছি। আমার প্রয়োজন ১৪ কোটি টিকা। বাচ্চাদেরও দিতে হবে। আমরা কিনতে পারছি না তাই দিতে পারছি না।

৫:২২: নবম শ্রেণীতে সাইকেল, দ্বাদশ শ্রেণীতে ট্যাবের ১০হাজার টাকা দিচ্ছি। স্কুলে যাচ্ছে যে বাচ্চারা তাদের জামা, জুতো, ব্যাগ, বই আমরা দিচ্ছি। মিড-ডে-মিল দিচ্ছি।

৫:২১: আমরা স্টুডেন্ট ক্রেডিট কার্ড‌ও চালু করে দিয়েছি। সরকারি স্কুলের প্রতিমা কন্যাশ্রী স্কলারশিপ পায়।

৫:২০: বিনা পয়সায় চিকিৎসা হয়। স্বাস্থ্য সাথী কার্ড, লক্ষ্মীর ভান্ডার আমরা বলেছিলাম করেছি।

৫:১৪: যাদের ফুসফুসের সমস্যা আছে তারা পারলে ডাক্তারকে জিজ্ঞাসা করে নিউমোনিয়ার ইনজেকশন দিয়ে নিন। আমি পিজি হসপিটালে যাই। মনে করি বিশ্বের অন্যতম সবচেয়ে ভালো হসপিটাল।

৫:১৭: আমি বক্তৃতা দিচ্ছি বলে মাক্স পরতে পারছিনা। আপনারা পরুন। এই এলাকায় ১০০% টিকাকরণ হয়ে গেছে।

৫:১৫: আমরা প্রাকৃতিক দুর্যোগ সামলাতে পারি। মুম্বাই, চেন্নাই-এ জল জমে গেলে সাত দিন লাগে কমতে। খাওয়ার জল থাকে না। ওরা জলের ট্যাক্স নেয় না।

৫:১৩: শোনা যায় আগামী কুড়ি বছর পর এমন দিন আসবে যে বিশ্ব উষ্ণায়নের জন্য পেট্রোলের থেকে জলের দাম বেড়ে যাবে। ঝড়-বৃষ্টি‌ও বিশ্ব উষ্ণায়নের ফল।

৫:১২: আমাকে ৬ মাসের মধ্যে বিধায়ক হতে হবে, তাই ভোট করতে হচ্ছে। সামসেরগঞ্জ এবং জঙ্গিপুরের নির্বাচনও বাতিল করে দিয়েছিল।

৫:১১: সল্টলেকের নিচু জমিতে বাড়ি তৈরি করেছিল। জমি ভরাট করে নি। তাই ওখানে জল জমে। তাও ওখানে খাল সংস্কার করা হয়েছে।

৫:০৮: ঝাড়খন্ডে বৃষ্টি হলে ডিভিসি বাংলায় জল ছেড়ে দেয়। বিহারে বৃষ্টি হলেও জল ছেড়ে দেয়। সেই জল মালদা দিয়ে ঢোকে। এমনকি ভুটানের সংকোশ নদীর জল‌ও এখানে আসে।

৫:০৫: প্রায় চার মাস ধরে বর্ষা চলছে। সাড়ে তিন লক্ষ পুকুর কেটেও জল ধরে রাখা যাচ্ছে না। ৫০০ কোটি টাকা খরচ করে চেকড্যাম করেছি। তাও কোটাল এলে গঙ্গার জল ভর্তি হয়ে যাচ্ছে। সব জায়গায় পাম্পিং স্টেশন হচ্ছে।

৫:০৪: আমার ফোন, আপনার ফোন সব পেগাসাস নজরদারিতে চলে গেছে। একদিন আমি পিকে, অভিষেক কালীঘাটের বাড়িতে কথা বলছি সেটা দূর থেকে ছবি তুলে নিয়েছে। মানে ক্যামেরা সবসময় অন করে রেখেছে। ফোন বন্ধ থাকলেও সুরক্ষিত নয়।

৫:০৩: সিপিএম বাংলায় ৩৪ বছর অত্যাচার করেছে। একটা সিবিআই, ইডি মামলা করেনি। চিদাম্বরমের গায়ে হাত দিয়েছে। যে দলটা সবচেয়ে সৎ, নির্ভীক সেই দলের সবাইকে গ্রেপ্তার করছে।

৫:০২: সারাদেশের সব নেতাকে নিয়ে এসেছে। সাথে বন্দুকধারীদের এবং এজেন্সি নিয়ে এসেছে।

৫:০০: ওরা রোজ বাংলায় আসা-যাওয়া করত। ৫০টা হেলিকপ্টার ভাড়া নিয়েছিল। আমরা একটা দুটো নিয়েছিলাম।

৪:৪৯: বিজেপি জানতো আমি মাথা নত করি না, তাই শারীরিক আঘাত করতে চেয়েছিল বিজেপি।

৪:৫৮: ভিভিপ্যাট পর্যন্ত গুনতে দেয়নি। আমার পা চোট করে দিয়েছিল। হুইলচেয়ারে আমি ১৫০ টা মিটিং করেছি।

৪:৫৬: বিষয়টা আদালতের বিচারাধীন। তাই আমি কিছু বলছি না। ভোটের ফল প্রকাশের পরে আমরা উপনির্বাচনের দাবি করেছিলাম, করতে দেয়নি।

৪:৫৫: কৃষক আন্দোলন নিয়ে আমার একটা আবেগ আছে। তাই ওখানে লড়তে গিয়েছিলাম। আমি বুঝিনি যে মেশিন, বন্দুক, এজেন্সি দিয়ে ভোট করানো হবে।

৪:৫৪: আমি দক্ষিণ কলকাতা থেকে ৬ বার দাঁড়িয়ে জিতেছি। এই বিধানসভায় মানুষ আমাকে ভোট দিয়েছে।

৪:৫০: আমরা এই ওয়ার্ডের সবাইকে চিনি। কোথায় কি পুজো হয়, কোন মন্দির, গুরুদ্বার আছে সব জানি। আমাদের পথচলা শুরু হয়েছে এখান থেকে।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#Bhabanipur Bypoll, #Mamata Banerjee, #Bhabanipur

আরো দেখুন