প্রতিশ্রুতি পূরণ, তৃণমূলের ৪৫ শতাংশ কাউন্সিলার মহিলা
পুরভোটের ফলে মহিলা প্রার্থীদের জয়জয়াকার। তৃণমূলের প্রায় সব মহিলা প্রার্থীই জয় পেয়েছেন নির্বাচনে। এবারের পুরভোটের ফল যেন নারী ক্ষমতায়নের সাক্ষ্য বহন করছে।
প্রার্থী তালিকা অনুযায়ী ৬৬ জন মহিলা তৃণমূলের হয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন। তার মধ্যে জয়ী হয়েছেন ৬৪ জন। হিসাবমত প্রায় ৪৫ শতাংশ আসনে তৃণমূলের মহিলা প্রার্থীরা জয় পেয়েছেন।
তৃণমূলের জয়ী মহিলা প্রার্থী হলেন: ডা: কাকলি সেন (২), দেবিকা চক্রবর্তী (৩), সুমন সিংহ(৬), পূজা পাঁজা (৮), মিতালি সাহা (৯), ডা: মীনাক্ষী গাঙ্গুলী (১২), শুক্লা ভোরে(১৫), সুনন্দা সরকার (১৮), শিখা সাহা(১৯), মিরা হাজরা (২১), ইলোরা সাহা (২৪), মীনাক্ষী গুপ্ত (২৭), পাপিয়া ঘোষ বিশ্বাস (৩০), চিনু বিশ্বাস (৩৩), আলোকানন্দা দাস (৩৪), সোমা চৌধুরী (৩৭), সাধনা বোস (৩৮), সুপর্ণা দত্ত (৪০), রীতা চৌধুরী (৪১), রেহানা খাতুন (৪৪), প্রিয়াঙ্কা সাহা (৪৬), মোনালিসা ব্যানার্জী (৪৯), সোহিনী মুখার্জী (৫২), ইন্দ্রানী সাহা ব্যানার্জী(৫৩), সবিতা রানী দাস(৫৫), জলি বোস(৫৯), সানা আহমেদ(৬২), সুস্মিতা ভট্টাচার্য (৬৩),সাম্মি জাহান (৬৪), নিবেদিতা শর্মা (৬৫), সুদর্শনা চ্যাটার্জী (৬৮), পাপিয়া সিংহ (৭১), কাজরী ব্যানার্জী (৭৩), দেবলীনা বিশ্বাস(৭৪), শামীমা রেহানা খান (৭৭), সোমা দাস (৭৮), জুঁই বিশ্বাস (৮১), পারমিতা চ্যাটার্জী (৮৪), মনীষা বোস শ (৮৭), মালা রায় (৮৮), মমতা মজুমদার (৮৯), চৈতালি চ্যাটার্জী(৯০), মৌসুমী দাস (৯৩), বসুন্ধরা গোস্বামী (৯৬), মিতালী ব্যানার্জী (৯৯), সীমা ঘোষ (১০২), সুশীলা মন্ডল (১০৫),লিপিকা মান্না (১০৭), অনন্যা ব্যানার্জী (১০৯), অনিতা কর মজুমদার (১১৩), রত্না সুর (১১৫), কৃষ্ণা সিংহ (১১৬), সোমা চক্রবর্তী (১২২), রত্না সরকার (১২৫), ঘনশ্রী বাগ (১২৬), মালবিকা বৈদ্য(১২৭), সংহিতা দাস (১২৯), রত্না চ্যাটার্জী(১৩১), সঞ্চিতা মিত্র (১৩২), আখতারি নিজামী শাহজাদা (১৩৫), ফরিদা পারভিন (১৩৮), ক্রিস্টিনা বিশ্বাস (১৪৩), শেফালী প্রামানিক পাত্র (১৪৫)।
উল্লেখ্য, সংসদেও ৩৩ শতাংশ আসন মহিলাদের জন্য সংরক্ষণের দাবি জানিয়ে আসছে তৃণমূল। লোকসভা ও রাজ্যসভায় তৃনমূলের ৪০% সাংসদ মহিলা।