আস্থা ভোটে কুর্সি ধরে রাখলেন বরিস, যদিও ঘাড়ে নিঃশ্বাস ফেলছেন দলের বিক্ষুব্ধরা
আস্থা ভোটে জিতে নিজের কুর্সি ধরে রাখলেন ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। বলা যায়া এ যাত্রায় একরকম রক্ষা পেলেন বরিস জনসন।
বেশ কয়েকটি কারণে প্রধানমন্ত্রী জনসন চাপের মুখে ছিলেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় কারণ, কোভিড লকডাউনের সময় ডাউনিং স্ট্রীটে বিধিনিষেধ ভেঙ্গে পার্টি করতে দেওয়া। ওই পার্টিতে নাকি মদের ফোয়ারা উঠেছিল। যা নিয়ে মানুষের ক্ষোভ তৈরি হয়েছিল। কনজারভেটিভ দলের আইনপ্রনেতাদের অনেকেই মনে করছেন, প্রধানমন্ত্রীর আচরণকে কোনওভাবে সমর্থন করা যায় না।
সোমবার রাতে কনজারভেটিভ দলের আইনপ্রনেতাদের গোপন ব্যালটে জনসনের ভাগ্য নির্ধারিত হয়। ১৪৮ জন আইনপ্রনেতা মনে করছেন তাঁর সরে যাওয়া উচিত এবং ২০১১ জন আইনপ্রনেতা উপর আস্থা রেখেছেন।
ব্রিটেনের প্রাক্তণ প্রধানমন্ত্রী টেরিজা মে’ও ২০১৮ সালে আস্থা ভোটের সম্মুখিন হয়েছিলেন। সে যাত্রায় তিনিও রক্ষা পেয়েছিলেন। টেরিজা মে’র বিরুদ্ধে যত ভোট পড়েছিল জনসনের বিরুদ্ধে তার থেকেও বেশি ভোট পড়েছে। অনাস্থা ভোটের ছ’মাসের মধ্যে পদত্যাগ করেছিলেন টেরিজা মে।