Nat-Geo পত্রিকায় ‘পিকচারস অব দ্য ইয়ার’ প্রতিযোগিতার সেরা ছবিগুলি দেখে নিন
নিউজ ডেস্ক,দৃষ্টিভঙ্গি: আসুন দেখে নেওয়া যাক Nat-Geo পত্রিকায় ‘পিকচারস অব দ্য ইয়ার’ প্রতিযোগিতার সেরা ছবিগুলি:
১) লায়ন মেন জেলিফিশ:
আর্কটিক সমুদ্রের রানি হিসেবে পরিচিত জেলিফিশটি। সামুদ্রিক প্রাণীটিকে ভিনগ্রহের ফুল বলেও আখ্যায়িত করা হয়।রাশিয়ার হোয়াইট সি থেকে তুলেছেন সামুদ্রিক জীববিজ্ঞানী আলেক্সান্ডার সেমেনভের।
২) সাপের বাহারি রং:
সামুদ্রিক এই সাপটিকে দূর থেকে দেখতে সাদা কালো দড়ির মতো মনে হয়। প্রশান্ত মহাসাগরের পালাউ দ্বীপাঞ্চলের প্রায় ৩ লাখ ২২ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকাকে সামুদ্রিক অভয়ারণ্য থেকে ছবিটি তুলেছেন কিলি ইউয়ান।
৩) মহাশূন্যে নভোচারী জেনা কর্ডম্যান:
২০২৫ সালের মধ্যে ফের চাঁদে মানুষ পাঠানোর আগে পৃথিবীতে স্যুটের গতি ও ওজন পরীক্ষা করা হয়। স্যুটটির ওজন ৮০ পাউন্ডেরও বেশি।
৪) ফ্রাসসি গুহা,ইতালি:
ক্যাভার ভ্যালেন্টিনা মারিয়ানি, কেনি ব্রড ও নাদির কোয়ার্টার বিষাক্ত জলে ডুব দিয়ে খুঁজে দেখবেন কোনো প্রাণের সন্ধান পাওয়া যায় কি না। ছবিটি তুলেছেন কারস্টেন পিটার।
৫) জেব্রা হাঙর:
এই জেব্রা হাঙর ৭ ফুটের। প্রতিবছর জেব্রা হাঙরের প্রজননের জন্য অ্যাকুরিয়ামে রেখে ডিম উৎপাদন করা হয়। সেই ডিম পাঠানো হয় ইন্দোনেশিয়ায়। শিকাগোর একটি অ্যাকুরিয়াম থেকে ছবি তুলেছেন ডেভিড ডাবিলেট।
৬) ডাইনোসর:
সাহারার নাইজারের টেনের এলাকায় সেরাপড ডাইনোসরের জীবাশ্মের খোঁজ পেয়েছেন কিথ ল্যাজনিস্কির। জীবাশ্মটি গবেষণার জন্য পাঠানো হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ে।
৭) বাদুড়:
যুক্তরাষ্ট্রের ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক ব্রুক কুইন ও শ্যারন সাওয়ার্ট গবেষণা করেছেন ড়ার সময় বাদুড়ের স্নায়ু কীভাবে কাজ করে।
৮) জেট প্রোপালশন সেন্টার:
এটিকে বলা হয় বিজ্ঞানীদের দপ্তর। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত এই জেট প্রোপালশন সেন্টার। জানা যাচ্ছে আগামী বছর উৎক্ষেপণ করা হবে বৃহস্পতির সবচেয়ে বড় চাঁদ ইউরোপায়।