ক্যাফেতে এলো তুর্কীর পদ
সাত বছরে পড়ল কলকাতার নামী রেস্তোরাঁ ক্যাফে মেজুনা। নামে ক্যাফে হলেও নানারকম উপাদেয় বিভিন্ন কন্টিনেন্টাল খাবার ও নানান দেশের ওয়াইনের সম্ভার রয়েছে এখানে। ইতালিয়ান,ফরাসি দেশের হরেকরকম খাবারের পদ ছাড়াও ইউরোপ ও মেডিটেরিয়ান অঞ্চলের সুস্বাদু সব ডিশ ও পানীয় এখানে পাবেন অতিথিরা।
খোশগল্পকে আরও জমাট করে তোলার জন্য ক্যাফে মেজুনায় রয়েছে দারুণ ছিমছাম একটি বার। বইপোকাদের আকর্ষণের জন্যও রয়েছে গল্পের বইয়ের সংগ্রহ।দক্ষিণ কলকাতার একটি মলে সাত বছরের জন্মদিন উপলক্ষে বাছাই করা তুরস্কের দারুণ সব বিখ্যাত ও উপাদেয় খাবারের পশরার আয়োজন করেছিল ক্যাফে মেজুনা।
দরজার পাল্লা ঠেলে ঢুকতেই প্রথমেই চোখ কাড়বে লম্বা লম্বা মেহগনি কাঠের নকশা করা টেবিল,গদি আঁটা ছোট্ট চেয়ার ও নরম সোফা হিসেবে কষে ছড়ানো গোটা ক্যাফে জুড়ে। ভেপারের নরম হলুদ আলোর সঙ্গে বেলুন দিয়ে সুন্দর করে সাজিয়ে তোলা হয়েছে গোটা ক্যাফের অন্দর। ক্যাফের এক পাশে প্রশস্ত লাউঞ্জের একটি কোনে গোটা টেবিল জুড়ে থরে থরে সাজানো হয়েছিল তুর্কি দেশের হরেকরকম পদ, যা এখানে অতিথিরা পাবেন।
গন্ধে ও রূপ-রঙে সেইসব খাবার যে খাদ্যরসিকদের মন মুহূর্তে অবশ করে দেবে ভালোলাগায়,তা বলাই বাহুল্য। বিভিন্ন রকমের ওয়াইন ছাড়াও চোখে পড়ার মত ছিল কাবাবের বহু পদ। ছিল গলদা চিংড়ির ‘ প্রন ক্যারমুলা ‘ আরও কত কিছু।