রাজ্য বিভাগে ফিরে যান

গোটা দেশে ভোটদানের হারে এগিয়ে বাংলা

April 6, 2024 | < 1 min read

গোটা দেশে ভোটদানের হারে এগিয়ে বাংলা

নিউজ ডেস্ক,দৃষ্টিভঙ্গি: প্রবল গরম, বিক্ষিপ্ত হিংসাও বাংলার মানুষকে বুথে যেতে আটকাতে পারে না। ভোটদানের হারে এগিয়ে বাংলাই। এবারই শেষবারের মতো ভোট লোকসভার ৫৪৩ আসনে। পরের ভোট ২০২৯ সালে। তার আগে হবে আসন পুনর্বিন্যাস। বাড়বে লোকসভার আসন। তাই ৫৪৩ আসনের শেষ লোকসভার ভোটকে স্মরণীয় করে রাখতে উদ্যোগ বাড়াচ্ছে নির্বাচন কমিশন। লক্ষ্য, আগের সব লোকসভার চেয়ে ভোটদানের হার বাড়ানো। তাই বিহার, মহারাষ্ট্র, দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ, গুজরাত, তেলেঙ্গানার মতো ১১টি রাজ্যের পুর প্রশাসনের সঙ্গে শুক্রবার বিশেষ বৈঠক করলেন মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার। উপস্থিত ছিলেন বাকি দুই কমিশনারও। এই বিষয়ে বৈঠক নির্বাচনী ইতিহাসে এই প্রথম।

উদাহরণ হিসেবে মেগাসিটির উল্লেখযোগ্য কেন্দ্রগুলির মধ্যে তুলে ধরা হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ কলকাতা লোকসভা কেন্দ্রটিকে। ২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে এখানে ভোটদানের হার ৬৯.৮২ শতাংশ। জাতীয় গড় যেখানে ছিল ৬৭.৪ শতাংশ। সার্বিকভাবে বাংলার ভোটদানের হার ছিল দেশের বড় রাজ্যগুলির মতো শীর্ষে। ৮১.৭৬ শতাংশ। ফলে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী দল বিজেপি যতই সমালোচনা করুক না কেন, ভোট সচেতনতায় ‘এগিয়ে বাংলা।’ আর মোদীর রাজ্য গুজরাত? নির্বাচন কমিশনই জানিয়েছে, গুজরাতের ২২টি কেন্দ্রে ভোটদানের হার জাতীয় গড়ের চেয়ে কম। গতবার লোকসভায় গুজরাতে ভোটদানের হার ছিল ৬৪.৫১ শতাংশ। উত্তরপ্রদেশে ভোটদানের হার ৫৯.২১ শতাংশ।

গোটা দেশের ২৬৬টি কেন্দ্রের মধ্যে ২১৫টি গ্রামীণ আর শহরের ৫১টি কেন্দ্র রয়েছে। তাই এই অঞ্চলে এবার ভোটের হার বাড়াতে বেশ কয়েকটি পদক্ষেপের সিদ্ধান্ত হয়েছে। ঠিক হয়েছে, পার্ক, মার্কেট, মলে ভোটদানে যোগদানের আহ্বান জানিয়ে প্রচার বাড়াবে কমিশন। বাড়ানো হবে রাস্তায় প্রচার হোর্ডিং। মোবাইল, ল্যান্ডলাইন, বিদ্যুত, জলের মতো পরিষেবা বিলে ছাপানো হবে লোকসভা ভোটে অংশগ্রহণের প্রচারবার্তা।

TwitterFacebookWhatsAppEmailShare

#election campaign, #Election Commission of India, #Vote, #polls, #Voting, #voting awareness, #West Bengal

আরো দেখুন